Thursday, May 15, 2025

আবার ‘দিদিকে বলো’ দিল সমস্যার সমাধান। দারিদ্র্য আর অনটনে থাকা যুবক খুঁজে পেল এগিয়ে যাওয়ার আলো।

বর্ধমানের কাঁকসার কুলডিহি গ্রাম। প্রায় বিনা চিকিৎসায় বাবা মারা যাওয়ার পর সংসারে মা আর অভি। রোজগার নেই। মাধ্যমিক পাশ করার পর উচ্চমাধ্যমিকে ভর্তি হলেও দ্বাদশ শ্রেণিতে এসে আর পড়াশোনা চালিয়ে যাওয়া সম্ভব হচ্ছিল না। ছেড়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত যখন একপ্রকার নিয়ে নিয়েছে, তখন উপায় না দেখে অভি ‘দিদিকে বলো’তে জয়মা বলে ফোন করে। অবস্থার কথা জানায়। তারপরেই ডাক মলানদিঘির পঞ্চায়েত থেকে। মিলল আর্থিক সাহায্য। পঞ্চায়েত প্রধান অভির হাতে তিন হাজার টাকার চেক তুলে দেন। প্রধান শিক্ষক জানান, ‘দিদিকে বলো’ অভির পড়াশোনা চালিয়ে যাওয়ার পথ করে দিল। অভি ধন্যবাদ জানিয়েছে মুখ্যমন্ত্রীকে।

Related articles

বাজার থেকে প্রত্যাহারের নির্দেশ! রাজ্য ড্রাগ কন্ট্রোলের পরীক্ষায় ডাহা ফেল ৫১ জীবনদায়ী ওষুধ

রাজ্যের বাজারে ফের মিলল জাল ও নিম্নমানের ওষুধের হদিশ। রাজ্য ড্রাগ কন্ট্রোলের সাম্প্রতিক নমুনা পরীক্ষায় গুণমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ...

অ্যাক্রোপলিস মলে মাতৃত্বের জাদুতে মাতোয়ারা শহর, বিশেষ দিনে সম্মানিত হলেন মা ও সন্তানরা

“মা” শব্দটি শুধু একটিমাত্র ডাক নয়—এ এক অনুভব, এক শক্তি। সেই মাতৃত্বের জাদুকেই সম্মান জানিয়ে মাতৃ দিবস উপলক্ষে...

চেন্নাইকে টেক্কা বাংলার! মৃত্যুর মুখ থেকে রুক্মিণীকে ফিরিয়ে আনল হাওড়ার হাসপাতাল

‘উন্নত চিকিৎসা মানেই দক্ষিণ ভারত’— এই ধারণাকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে নতুন উদাহরণ তৈরি করল হাওড়ার নারায়ণা হাসপাতাল। বাইকের ধাক্কায়...

মরণোত্তর অঙ্গদানে অনন্য দৃষ্টান্ত! চার জনকে নতুন জীবন দিলেন জয়েশ 

মৃত্যুর পরেও চারটি প্রাণে জীবনপ্রদীপ জ্বালিয়ে দিয়ে গেলেন দমদমের কাশিপুরের যুবক জয়েশ লক্ষ্মীশঙ্কর জয়সওয়াল। মাত্র ২৫ বছর বয়সে...
Exit mobile version