দুটো ছবি নিয়ে আমাকে হামলায় যুক্ত বলে প্রমাণ করার চেষ্টা করলেই তো হলো না। এটা তো অভিযোগ তুলে দেওয়া। অপদস্থ করা। তবে আমি জানি, আমি কোনও হামলায় যুক্ত ছিলাম না। কিন্তু আমার উপর যে হামলা হলো তার অপরাধীদের কী হবে? ফলে যে কোনও জিজ্ঞাসাবাদের মুখোমুখি হতে তৈরি। সন্দেহভাজন বললেই অভিযোগ প্রমাণিত হয় না। লাঠি, রড নিয়ে আমি মারতে গিয়েছিলাম তার কোনও প্রমাণ কোথায়?

দিল্লি পুলিশ যখন সার্ভার রুমে হামলা নিয়ে ছাত্র সংসদের প্রেসিডেন্ট ঐশী ঘোষ সহ পাঁচজনের নাম প্রকাশ্যে জানাচ্ছে, তখন মানব সম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রকের সঙ্গে বৈঠক করে ঐশী বললেন, আমাদের সঙ্গে বৈঠক হয়েছে। ভাল বৈঠক। ওনারা আপাতত উইন্টার সেমিস্টারে ফিজ মকুব করে দিয়েছেন। বাকি বিষয়গুলি আমরা কমিটির সঙ্গে আলোচনা করে জানাব। জেএনইউ সংসদের পক্ষ থেকে বলা হয়, আমরা সব সময়েই আলোচনায় বসতে চাই। কিন্তু এই উপাচার্য যতদিন থাকবে তাঁর সঙ্গে কোনও আলোচনা নয়। কোর্ট তাঁকে আলোচনায় বসতে বললেও দুবার তিনি বসেননি। ফলে আমরা এখনই তাঁর জায়গায় নয়া ভিসি চাইছি। এই ভিসির সঙ্গে কোনও কথা নয়। এছাড়াও এই ঘটনা নিয়ে পুলিশের ডাকাডাকি শুরু হয়েছে। আমাদের পরীক্ষা শুরু হয়েছে। পরীক্ষা যাতে আমরা নির্ঝঞ্ঝাটে দিতে পারি তার নিশ্চয়তা দিয়েছে মানব সম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রক।
