Sunday, August 24, 2025

ছবি দেখে বোঝাই যাচ্ছে, বাড়িতে নতুন রঙ করা। গাড়ি থেকে আলোর প্রতিফলনে চোখ ধাঁধিয়ে যাবার উপক্রম । পাশের জমিতে হলদে ফুলের সমারোহ । রোদচশমায় বাংলো বাড়ির দিকে হাস্যোজ্জ্বল মুখে তাকিয়ে আছেন বলিউডি গানের সুপারস্টার নেহা কক্কর।

ভাবছেন এ দৃশ্য তো স্বাভাবিক? এত বড় তারকা, তাঁর তো এসব থাকবেই। তবে নেহা কক্করের ক্ষেত্রে ব্যাপারটি একটু আলাদা । অনেক সংগ্রাম করে আজ এই জায়গায় পৌঁছেছেন তিনি। থাকতেন ভাড়া বাড়িতে, এবার নিজের জন্য বাংলো কিনলেন। উচ্ছ্বাস তো হবেই।
সম্প্রতি সেই বাংলোর সামনে দাঁড়িয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় ছবি পোস্ট করেছেন নেহা কক্কর। উত্তরাখণ্ডের ঋষিকেশ এলাকায় এই বাংলোটি কিনেছেন নেহা। যে শহরে জন্মেছেন, সেখানে এত দিন পরে এমন একটি বাংলো কিনতে পেরে আবেগতাড়িত গায়িকা।
সেই ভাড়া বাড়ি আর নতুন বাংলোর ছবি পাশাপাশি রেখে নেহা পোস্ট করেছেন ছবি। লিখেছেন আবেগতাড়িত নোট।
একের পর এক হিট গানের জন্য জনপ্রিয়তার শীর্ষে রয়েছেন নেহা কক্কর। ‘লন্ডন ঠমকড়া’, ‘কর গ্যায়ি চুল’, ‘দিলবার’, ‘মানালি ট্র্যান্স’, ‘ধাতিং নাচ’, ‘কালা চশমা’, ‘আঁখ মারে’, ‘কোকাকোলা তু’সহ অসংখ্য জনপ্রিয় গান রয়েছে তাঁর ঝুলিতে।
একসময় এ শহরেই একটি ভাড়া বাড়িতে তাঁর পুরো পরিবার থাকত। বাঁ দিকের পুরোনো বাড়িটির একটি ঘরে তাঁরা থাকতেন, আর তার সঙ্গে ছোট্ট একটি রান্নাঘরে তাঁর মা রান্না করতেন, সামনে একটি টেবিল পাতা ছিল। এই বাড়ি থেকে চোখ সরিয়ে ডানদিকের চকচকে বাড়িটি এখন তাঁদের। এই শহরে যখন তিনি এই নতুন বাংলোটি দেখেন, তখন আবেগতাড়িত হয়ে পড়েন। এর জন্য নেহা তাঁর পরিবার ও শুভাকাঙ্ক্ষীদের ধন্যবাদ জানিয়েছেন।

Related articles

পরিযায়ী শ্রমিকদের জন্য ‘শ্রমশ্রী’ প্রকল্পে নাম নথিভুক্তি শুরু

পরিযায়ী শ্রমিকদের সুবিধার্থে এবার আরও এক পদক্ষেপ রাজ্য সরকারের। ‘আমাদের পাড়া আমাদের সমাধান’ কর্মসূচির আওতায় দুয়ারে সরকার শিবিরেও...

‘নিখুঁত ভুলগুলি’, উৎপল সিনহার কলম

একটা দুঃখের কথা পথে ও বিপথে ঘুরে প্রত্যাখ্যাত হতে হতে গান হয়ে ওঠে ...একটি দুঃখের কথা পথে ও বিপথে ঘুরে প্রত্যাখ্যাত হতে হতে গান...

ষোলতেই ১৩০ কেজি! ছেলের খাবার জোগাতেই নাজেহাল বাবা-মা

মুর্শিদাবাদ জেলার সাগরদিঘি থানার কাবিলপুর পঞ্চায়েতের মথুরাপুর গ্রাম। এখানেই থাকেন দিনমজুর মুনশাদ আলি। তাঁর ছোট ছেলে জিশান আলি...

কবে থেকে শুরু জয়েন্টের কাউন্সেলিং? দিনক্ষণ জানিয়ে দিল বোর্ড

ফলপ্রকাশের পর এবার ১৫ দিনের মধ্যেই কাউন্সেলিং প্রক্রিয়া তথা ভর্তি প্রক্রিয়া শেষ করবে জয়েন্ট এন্ট্রান্স বোর্ড। এবার কাউন্সেলিং...
Exit mobile version