Monday, May 5, 2025

আর পাঁচটা দিনের মতো রাস্তাঘাট মোটামুটি ফাঁকা। স্বাভাবিকভাবেই যান চলাচল করছে। স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে বাড়তি কোনও উৎসাহ নেই, যেন সাধারণ একটা দিন যাপন হচ্ছে। এই অবিশ্বাস্য ছবিটাই ধরা পড়ল দোলের দিন শান্তিনিকেতনে। করোনাভাইরাস আতঙ্কে ইউজিসির নির্দেশ মেনে বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এবার ‘বসন্ত উৎসব’ স্থগিত রেখেছে। স্থগিত কারণ, তাদের দাবি সম্ভব হলে আতঙ্ক কাটলে ‘বসন্ত উৎসব’ পালন করা হবে। তবে উৎসব বাতিল হয়েছে, পর্যটকের উৎসাহ তো নয়। দোলে শান্তিনিকেতনে কাটাবেন বলে যাঁরা আগে থেকেই হোটেল বুকিং করে রেখেছিলেন, তাঁরা পৌঁছে গিয়েছিলেন শ্রীনিকেতন, প্রান্তিকের রাঙামাটির পথে। নেহাত কম পর্যটক যাননি বোলপুর-শান্তিনিকেতনে। কিন্তু বিজ্ঞপ্তি মতোই বিশ্বভারতীর মূল ক্যাম্পাসের প্রবেশপথ ছিল বন্ধ। এমনকী, বিশ্বভারতীর মূল ভবনে যাওয়ার মূল রাস্তা ধরে এগোলে সঙ্গীতভবন, কলাভবন, পাঠভবন, রবীন্দ্রভবন, কাচের ঘর বা উপাসনাগৃহ দেখতে পাওয়া যায়, সেই রাস্তাও সোমবার বন্ধ রাখা হয়। পরিচয়পত্র না থাকলে ছাত্র-ছাত্রীদেরও ওই পথ ব্যবহারের অনুমতি দেওয়া হয়নি।

বিশ্বভারতী ঘুরে দেখতে না পারলেও, পর্যটকেরা ভিড় জমান সোনাঝুরিতে। সেখানেই রং খেলায় মেতে ওঠেন অনেকে।
হোটেল বা রিসোর্টগুলির তরফেও সেখানে আবির খেলা এবং বাউল গানের আয়োজন করা হয়। এবারে দোলের দিন ‘অচেনা’ শান্তিনিকেতনের সোনাঝুরিতেই একমাত্র বসন্ত উৎসবের এক টুকরো ছবি পাওয়া গেল ।

Related articles

কড়া নজরদারিতে রাজ্য নির্বিঘ্নে হল নিট পরীক্ষা

চলতি বছর রবিবার হয়ে গেল ডাক্তারি কোর্সে ভর্তির সর্বভারতীয় প্রবেশিকা পরীক্ষা।  ন্যাশনাল টেস্টিং এজেন্সির তত্ত্বাবধানে গোটা দেশজুড়ে প্রায়...

পরপর ছয় বলে ছটা ছয়, ইতিহাস তৈরি রিয়ান পরাগের

ইডেন গার্ডেন্সে রাজস্থান রয়্যালস(RR) জিতে পারেনি ঠিকই। কিন্তু ঐতিহ্যের ইডেনেই ইতিহাস তৈরি করলেন রিয়ান পরাগ(Riyan Parag)। পরপর ছয়...

ব্যানার-হোর্ডিংয়ে ছেয়ে গিয়েছে এলাকা! মুর্শিদাবাদে মুখ্যমন্ত্রীকে স্বাগত জানাতে প্রস্তুত তৃণমূল 

সোমবার ঝটিকা সফরে মুর্শিদাবাদে যাচ্ছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মঙ্গলবার সকালে বহরমপুর থেকে রওনা হয়ে তিনি পৌঁছাবেন ধুলিয়ানে। সূত্রের...

পাক রেঞ্জারের বদলে পূর্ণম কুমার! কতটা আশার আলো দেখছেন স্ত্রী

পাকিস্তানের সেনার হাতে বন্দি রিষড়ার বিএসএফ (BSF) জওয়ান পূর্ণম কুমার সাউ। স্বামীকে ফিরিয়ে আনতে ফিরোজপুর সীমান্ত পর্যন্ত গিয়েছিলেন...
Exit mobile version