মৃত্যু নিয়ে তীব্র জল্পনা, কিছু এলাকায় ক্ষোভ

করোনায় বাংলায় মৃত্যু কত?

সরকারি হিসেব বলছে একরকম।
কিন্তু চর্চা অন্যরকম।
রটছে আরও বেশি।

সোশাল মিডিয়ায় একটি পরিসংখ্যান ঘুরছে, কজন মানুষের শেষকৃত্য হয়েছে শেষ কয়েক ঘন্টায়। তাতে ধাপা শ্মশান ও একাধিক কবরস্থান রয়েছে।

পুলিশ প্রশাসন অবিলম্বে এই পোস্টের সত্যাসত্য সম্পর্কে মুখ না খুললে আতঙ্ক বাড়ছে।

কাশীপুর, বেলগাছিয়া থেকে কিছু খবর আসছে। কাঁকুড়গাছির একটি জায়গা থেকে অনেক বেশি শেষকৃত্যের খবর ছড়াচ্ছে।

সেখান থেকেই প্রশ্ন উঠছে, মৃত্যুর পর করোনা পজিটিভ এলে করোনা না ধরা বা অন্য রোগ বলে চালিয়ে দিয়ে ডাক্তাররা উপকার করছেন, না ক্ষতি?

এই মৃত্যুর সংখ্যা নিয়ে চর্চা সোশাল মিডিয়া জুড়ে।
যদি প্রশাসন এই সংখ্যা নিয়ে যুক্তিসম্মত কিছু ব্যাখ্যা দেয়, তাতে বিভ্রান্তি কাটবে।

কারণ যে নথিটির কপি ছড়িয়ে পড়ছে, সেটা ঠিক না ভুল জানা দরকার। এর মধ্যে অনেকে আতঙ্ক ছড়াতেও পারে।

আবার করোনা থাকলেও যদি অন্য রোগে মৃত্যু বলে দেহ দেওয়া হয় পরিবারকে, তাহলে রোগ ছড়াতে পারে।

মানুষের মধ্যে বিভ্রান্তি ও অবিশ্বাস কাজ করছে। একাংশের ডাক্তাররাও আশঙ্কিত ।

ফলে যে পরিসংখ্যান ঘুরছে, সরকার এটি সম্পর্কে ব্যাখ্যা দিলে ভালো হয়। যদি এটা ভুয়ো হয়, সেটাও স্পষ্ট বলা উচিত যাতে কেউ ফরোয়ার্ড না করেন।

 

Previous articleপঞ্চাশ হাজারের বেশি উপকৃত, অভিষেককে আশীর্বাদ মানুষের
Next articleসমাজসেবা কাকে বলে দেখিয়ে দিলেন অভিষেক