রাক্ষুসে করোনা গোটা দুনিয়াকে ত্রস্ত করে রেখেছে৷ বিশ্ব এখন নাজেহাল৷ ভারতেও করোনা প্রকোপ বৃদ্ধি পাচ্ছে৷ আক্রান্তের সংখ্যা রোজই বাড়ছে৷

ঠিক এই সময়ই দুরন্ত এক খবর শুনিয়েছে সিঙ্গাপুরের এক বিশ্ববিদ্যালয়৷ ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণায় উঠে এসেছে দারুণ তথ্য ৷

গবেষণা বলছে, আগামী ২০ মে নাগাদ ভারত থেকে পাকাপাকিভাবে বিদায় নিতে পারে করোনা ৷ তবে ১৬ মে পর্যন্ত দেশজুড়ে লকডাউন থাকতেই হবে৷ ইতিমধ্যেই কেন্দ্র
করোনা মোকাবিলায় গোটা দেশেই ৩ মে পর্যন্ত লকডাউন ঘোষণা করেছে৷ ৷

২৪ এপ্রিল,২০২০, শুক্রবার, SUTD এক গবেষণা পত্র প্রকাশ করে বলেছে,
“The SIR (Susceptible Infected Recovered) epidemic model of SUTD is regressed based on the data from different countries to predict the key dates of transition during the coronavirus lifecycle across the globe. The SUTD prediction through mathematical modeling is COVID-19 will end 97% in India around May 21.

ভারতের জন্য যথেষ্টই গুরুত্বপূর্ণভাবে বলা হয়েছে, “No case of coronavirus infection will come up in India if the nationwide lockdown gets extension till May 16 and India will get coronavirus-free.”

সিঙ্গাপুর ইউনিভার্সিটি অফ টেকনোলজি অ্যান্ড ডিজাইন (SUTD) আর্টিফিসিয়াল ইনটিলিজেন্সের সাহায্যে এক গবেষণা চালিয়েছে ৷ এই গবেষণায় ভারতে’র করোনা পরিস্থিতিও অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিলো৷ ওই গবেষণায় উঠে আসা নানা তথ্য ওপর নির্ভর করেই বিজ্ঞানীরা মনে করছেন ২০ মে পর্যন্তই ভারতে করোনা পরিস্থিতি থাকবে ৷ তারপর থেকেই ধীরে ধীরে করোনা বিদায় নিতে থাকবে এই দেশ থেকে৷

এছাড়াও ওই গবেষণা বলছে, ” Coronavirus pandemic is likely to end 97% in the world on May 29 and end 100% on December 8, 2020. In the US, the COVID-19 outbreak is expected to end 97% around May 11, while in Italy the pandemic will end 97% around May 7. Coronavirus crisis will end in Iran on May 10, in Turkey on May 15, in the UK on May 9, in Spain at the beginning of the same month, and France on May 3. In Germany, the study says that the pandemic will end on April 30 and Canada on May 16.

বিশ্বের যে দেশগুলি করোনা ভাইরাসের দ্বারা সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত ৷ মূলত, সেই দেশগুলোর ওপরই গবেষণা চালায় বিশ্ববিদ্যালয় ৷ এর আগে স্পেন, ফ্রান্সের ব্যাপারেও তাঁদের তথ্য কার্যকরী হয়েছিল৷
সুতরাং আশা করাই যায়, ভারতের ক্ষেত্রেও SUTD-র গবেষণা কার্যকর হবেই৷
