১. রাজ্যগুলোকে কিছু দেয়নি কেন্দ্র
২. কেন্দ্রের ঘোষণা আসলে বিগ জিরো
৩. রাজ্যের অর্থমন্ত্রী অমিত মিত্র বলছেন আসলে এই অর্থ জিডিপির ২%। এর মধ্যে জনধন যোজনার ১০ হাজার কোটি রয়েছে। ফলে শতাংশের হিসাবে এটা ০% হবে।
৪. মানুষকে ধোঁকা দেওয়া হয়েছে
৫. আসলে এটা অশ্বডিম্ব
৬. কৃষকদের জন্য কিছু নেই। ঋণে ছাড় নেই। যেটা এক সময়ে মনমোহন সিং করেছিলেন
৭.করোনা মোকাবিলায় কোনও বরাদ্দ নেই
৮. অসংগঠিত ক্ষেত্রের জন্য কিছু নেই
৯. যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামো ধ্বংস করা হচ্ছে
১০. লকডাউনের নামে লক আউটের পরিকল্পনা
১১. আমরা অ্যাডহক বোনাস ৪২০০ দিচ্ছি। ২০০টাকা দিচ্ছি
১২. ফেস্টিভ্যাল অ্যাডভান্স ১০ হাজার টাকা
১৩. বাড়তি ৪০০ কোটি খরচ
১৪. গ্রামীণ এলাকায় ১০ লক্ষ বাড়ি
১৫. জেলা পরিষদ আর পঞ্চায়েত সমিতিকে ১৫% টাকা
১৬. ‘মাটির সৃষ্টি’ প্রকল্প নয়া প্রকল্প। এটা সেল্ফ হেল্প গ্রুপ আর ১০০দিনের কাজের লোককে নিয়ে হবে। গ্রামীণ এলাকার প্রকল্প।
১৭. ৬ রুক্ষ জেলার জন্য প্রকল্প
১৮. যারা ভিন রাজ্যে গিয়ে কাজ হারান, তাদের জন্য প্রকল্প
১৯. ৫৯ হাজার একর জমিতে এই প্রকল্প হবে। বাঁকুড়া, পুরুলিয়া, বীরভূম, ঝাড়গ্রাম, পশ্চিম বর্ধমান, পশ্চিম মেদিনীপুরে এই প্রকল্প। জমিতে মাছ চাষ সহ একাধিক কাজ হবে। কৃষকদের নিয়ে সমবায় সমিতি তৈরি হবে। বাইরে থেকে অনেক বেশি মানুষ রাজ্যে ফিরছে। চেঞ্জ হয়ে গিয়েছে অরেঞ্জ জোন। গ্রিন জোন করার চ্যালেঞ্জ নিচ্ছি। প্রতিটি জেলায় সার্ভে হবে। দেশের মধ্যে এটা সর্বপ্রথম।
২০. দেশে ১৩.২ লক্ষ কর্মদিবস
২১. রাজ্য পিপিই, মাস্ক তৈরি করছে
২২. বিজেপির হাতিয়ার দাঙ্গা আর ফেক নিউজ
২৩. ২.৬ লক্ষ লিটার স্যানিটাইজার তৈরি করেছি
২৪. বিপদে পড়া মানুষকে নগদ দেওয়া হলো না
২৫. কোনও কোনও রাজ্য শ্রমিকদের কাজের সময় ৮ ঘন্টার জায়গায় ১২ ঘন্টা করেছে। এ তো শ্রমিকদের স্বাধীনতা হরণ! থাবা দিয়ে চুপ করাতে চাইছে
২৬. ৩১ জুলাই পর্যন্ত বিমার সময়সীমা বৃদ্ধি করা হয়েছে
২৭. পরিবহন পরে জানাবে বাসের গতিপ্রকৃতি