Saturday, November 15, 2025

গুয়াহাটি হাইকোর্টের এক বিচারপতির মন্তব্যে শুরু হয়েছে বিতর্ক। একটি বিবাহ বিচ্ছেদের মামলার শুনানিতে বিচারপতি মহিলার উদ্দেশে বলেন, ‘শাঁখা-সিঁদুর পরেন না, মানে বিয়ে নামক প্রতিষ্ঠানই মানেন না মেয়েটি!’ বিচারপতির এহেন মন্তব্যে শোরগোল পড়ে গিয়েছে। এই বিষয়টি নিয়ে এখন বিশ্ব বাংলা সংবাদ-কে নিজের মতামত জানালেন সমাজকর্মী বোলান গঙ্গোপাধ্যায়।

বোলান গঙ্গোপাধ্যায় (সমাজকর্মী)

তিনি বলেন, “আমাদের দেশে একটা সংবিধান আছে। সেই সংবিধানকে ভিত্তি করে আইন প্রনয়ণ হয়। সেখানে সব নাগরিকের সমান অধিকার স্বীকৃত। এবং রাষ্ট্রের নিয়মে বিবাহ নথিভূক্ত করা বাধ্যতামূলক। ধর্মীয় বিবাহ কোনও নিরিখেই বাধ্যতামূলক নয়। তাই হিন্দু হলেই, আচার নিষ্ঠ হওয়ার দায় বর্তায় না। এ’ছাড়াও হিন্দু ধর্মের আচার সারা ভারতবর্ষে একরকম নয়। বিভিন্ন জায়গায় স্থানীয় ভাবে বিভিন্ন। বিবাহ চিহ্ন বহন করার নিদান যতখানি ধর্মের, তারচেয়ে বেশি পুরুষতন্ত্রের। আদালতের মন্তব্য সেই পুরুষতান্ত্রিক মানসিকতার পরিচায়ক।”

Related articles

রাজ্যে আসন্ন WBCS পরীক্ষা: জারি বিজ্ঞপ্তি

প্রকাশিত হল ডব্লুবিসিএস-এর পরীক্ষার বিজ্ঞপ্তি। পশ্চিমবঙ্গ পাবলিক সার্ভিস কমিশন (PSC, WB) বিজ্ঞপ্তি জারি করে জানিয়েছে, ২০২৬ সালের মার্চ...

পরিবারে SIR আতঙ্কে মৃত্যুর ছায়া, চাকরির আশ্বাস দিয়ে পাশে তৃণমূল

এসআইআর আতঙ্কে আত্মঘাতী বাবা। অসহায় পরিবার। কী করে হবে দিন গুজরান? ভিটেমাটি চলে যাবে না তো? এসব আতঙ্ক...

গণমাধ্যমই সাঁটিয়ে দিচ্ছে বাংলাদেশী তকমা! জবাব দিতে তৈরি বাংলা

পেশায় শ্রমিক। পেটের দায়ে তারা নানা জায়গায় ছোটেন। কাজের তাগিদে অন্যত্র গেলেই একশ্রেণির মিডিয়া চিৎকার করে ওঠে, ওই...

বিহারের ফলাফলে বাংলা নিয়ে মোদির স্বপ্ন ‘সেগুড়ে বালি’: ধুইয়ে দিল তৃণমূল

একদিকে যখন বিহারে নির্বাচনের ফলাফল প্রকাশিত হচ্ছে, তখন বাংলার বিজেপি নেতারা হঠাৎই আবির খেলা, মিষ্টিমুখে মেতে উঠেছেন। ফলাফল...
Exit mobile version