করোনায় মৃতদের শেষকৃত্যের জন্য চুল্লির অভাব এই মুহূর্তে প্রকট হয়ে দাঁড়িয়েছে। মুখ্যমন্ত্রীও এই সমস্যার কথা স্বীকার করে নতুন চুল্লি তৈরি করার ইঙ্গিত দিয়েছিলেন নবান্নের সাংবাদিক সম্মেলনে। জানা গিয়েছে আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যে দুটি নতুন চুল্লি তৈরির কাজ পুরসভার শুরু করে দেবে।
ধাপার দুটি চুল্লি বহু পুরনো। মূলত বেওয়ারিশ লাশ এখানে দাহ করা হয়। আমফানের কারণে একটি চুল্লি খারাপ হয় এবং তার সংস্কারের কাজ চলছে। ফলে একটির উপরই ভরসা করতে হচ্ছে। মূলত কলকাতা, সল্টলেক ও দুই ২৪পরগনার মৃতদেহের শেষকৃত্য এখানে হয়। ইতিমধ্যে পুরসভার বিদ্যুৎ বিভাগ সরেজমিনে সবকিছু দেখে গিয়েছে। পুজোর আগে অথবা ঠিক পরেই হয়তো নতুন দুটি চুল্লির কাজ শেষ হয়ে যাবে।