ভাঙনের একটা বড়সড় পারদ রাজস্থানের রাজনীতিতে থেকেই যাচ্ছে!

মধ্যপ্রদেশের মতোই কি রাজস্থানেও সরকারের পতন হবে? কংগ্রেসের সচিন পাইলট শিবির কি সত্যিই বিজেপির দিকে ঝুঁকে? এত সমস্ত প্রশ্ন উস্কে দিয়ে রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী বনাম উপমুখ্যমন্ত্রী সংঘাতের পারদ চড়িয়ে সচিন পাইলট ও তাঁর অনুগামীরা দিল্লি পৌঁছেছেন ।
আর তার সঙ্গেই চড়ল রাজনৈতিক পারদ।
কংগ্রেস হাইকমান্ড বারবার সচিনের বিভিন্ন দাবি দাওয়া অগ্রাহ্য করেছে, তার জেরেই সচিন কংগ্রেস নিয়ে বীতশ্রদ্ধ! ফলে ভাঙনের একটা বড়সড় পারদ রাজস্থানের রাজনীতিতে থেকেই যাচ্ছে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা

শুক্রবার থেকে বিধানসভার অধিবেশন শুরু হচ্ছে। সচিন ও তাঁর অনুগামী ১৮ জন কংগ্রেস বিধায়কের বিদ্রোহের পরে সরকারের সংখ্যাগরিষ্ঠতা প্রমাণে এই অধিবেশন ডাকা হয়েছিল। গেহলট পরিষদীয় দলের বৈঠকে দাবি করেছেন, ওই ১৯ জন ছাড়াও তিনি সংখ্যাগরিষ্ঠতা প্রমাণ করে দেখাতেন।
গেহলট-পাইলট দ্বন্দ্ব যাতে মিটে যায়, তা দেখার জন্য দিল্লি থেকে সংগঠনের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক কে সি বেণুগোপাল, অজয় মাকেন, রণদীপ সুরজেওয়ালাদের জয়পুরে পাঠিয়েছিলেন কংগ্রেস শীর্ষ নেতৃত্ব। গেহলট বলেছেন, “গত এক মাসে যে ভুল বোঝাবুঝি হয়েছে, দেশ, রাজ্য, রাজ্যের মানুষ ও গণতন্ত্রের স্বার্থে তা ভুলে গিয়ে ক্ষমা করে দিতে হবে।”
গেহলট-পাইলট দ্বন্দ্ব আপাতত ধামাচাপা পড়লেও বিজেপি জানিয়েছে, তারা সরকারের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব আনবে। কংগ্রেসের পাল্টা মন্তব্য, গেহলট সংখ্যাগরিষ্ঠতা প্রমাণে তৈরি।

Previous articleব্রেকফাস্ট নিউজ
Next articleফাঁকা বাড়িতে পরিচারিকাকে দিনের পর দিন যৌন নির্যাতনের অভিযোগ, গ্রেফতার বিজেপি নেতা