Wednesday, December 24, 2025

উপাচার্যের উপস্থিতিতে মেলার মাঠ ঘেরাকে কেন্দ্র করে উত্তেজনা বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরে

Date:

Share post:

নিজে দাঁড়িয়ে থেকে বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের মেলার মাঠে পাঁচিল দেওয়ার কাজ তদারকি করলেন খোদ উপাচার্য ।
জন্য মাটিকাটা মেশিন দিয়ে গর্ত খোঁড়ার কাজ করালেন উপাচার্য। তার সঙ্গে ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক, অধ্যাপিকা, কর্মী, আধিকারিক নিরাপত্তারক্ষী সহ প্রায় ১৫০ জন। মহামারির সংক্রমণ থেকে বাঁচতে যেখানে জমায়েত নিষিদ্ধ, সেখানে উপাচার্য উপস্থিতিতে কেন এত জন জড় হলেন তা নিয়ে শুরু হয়েছে বিতর্ক ।
মেলার মাঠ ঘিরে দেওয়াকে কেন্দ্র করে রবিবারও বিক্ষোভ-আন্দোলন সামিল হন স্থানীয় মানুষ । এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে একটি সংগঠন শান্তিনিকেতন থানায় উপাচার্যের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেছে।
অভিযোগকারীদের দাবি, কেন উপাচার্য মেলার মাঠ পাঁচিল দিয়ে ঘেরার বন্দোবস্ত করেছেন তার সঠিক কারণ জানাতে হবে ।
সব জেনেও কেন এত মানুষের জমায়েতে তিনি মদত দিলেন তারও কারণ দর্শানোর দাবি জানিয়েছেন তারা।যদিও বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এই বিষয়ে মুখে কুলুপ এঁটেছেন।
উল্লেখ্য,নিপ্পন ভবন এবং বোলপুর মহকুমা পুলিশ আধিকারিকের অফিসের সামনে এলাকাতে রবিবার মেলার মাঠ ঘিরে দেওয়ার প্রাথমিক কাজ শুরু হয়। এই কাজ দ্রুত শেষ করার জন্য ওখানে একটি অস্থায়ী ক্যাম্পও তৈরি করা হয়েছে এবং গোটা এলাকাতে লাইট লাগানো হয়েছে। দ্রুত তাদের দাবি না মানা হলে, আরও বৃহত্তর আন্দোলনের হুমকি দিয়েছেন বিক্ষোভকারীরা ।

spot_img

Related articles

মেগা মিটিংয়ে জট কাটার ইঙ্গিত, আইএসএল নিয়ে আশার আলো

বছর শেষে আইএসএল(ISL) নিয়ে আশার আলো। বড়দিনের আগের সন্ধ্যায় ফেডারেশন (AIFF) গঠিত কমিটির সঙ্গে আলোচনায় বসেছিলেন ক্লাব জোটের...

মন্ত্রিসভার বৈঠকে সিলমোহর, মাদার ডেয়ারি এখন বাংলার ডেয়ারি

মাদার ডেয়ারির সঙ্গে জুড়ছে বাংলার ডেয়ারি। ফলে মাদার ডেয়ারির নাম বদলে হচ্ছে বাংলার ডেয়ারি। বুধবার মন্ত্রিসভার বৈঠকে এমনই...

ফের জমবে আড্ডা! আদালতের স্থগিতাদেশে ১৬ দিন পর খুলল গ্লেনারিজের বার 

দার্জিলিং সফর মানেই গ্লেনারিজে বসে আড্ডা—এই ধারণার সঙ্গে অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িয়ে পাহাড় শহরের ঐতিহ্যবাহী এই রেস্তোরাঁ। সেই গ্লেনারিজের বার...

শান্তির দীপ এসো ঘরে ঘরে: নিজের লেখা-সুর করা গান পোস্ট করে ‘Merry Christmas’ জানালেন মুখ্যমন্ত্রী

রাজ্যের প্রশাসনিক প্রধান হিসেবে চূড়ান্ত ব্যস্ততা। তার মধ্যে থেকেই নিয়মিত ছবি আঁকেন, কবিতা লেখেন, গান লেখেন, সুর দেন...