কোথায় সেই মৌলানা? তার খোঁজে হন্যে তদন্তকারীরা

বাংলাদেশ থেকে আসা সেই মৌলানা কোথায়? ন্যাশনাল ইনভেস্টিগেশন এজেন্সি বা এনআইএ আপাতত সেই মৌলানার খোঁজে। তার নাগাল পেলেই আল কায়েদা জঙ্গি কার্যকলাপের উৎসের কাছাকাছি পৌঁছানো যাবে বলে তদন্তকারীদের ধারণা।

গতকাল, রবিবারেই জঙ্গিদের জেরা করে হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপের খোঁজ মেলে। সেই হোয়াটসঅ্যাপের সূত্র ধরেই খোঁজ চলছে মৌলানার। কেন? খাগড়াগড়ের মতোই আসলে ধর্মীয় শিক্ষার আড়ালে চলছিল জঙ্গি কার্যকলাপ। সেই কাজের মূল মাথা ছিল এই মৌলানা।

শুধু তাই নয়, গোয়েন্দারা জানতে পেরেছেন, মালদা ও মুর্শিদাবাদেই ঘাঁটি গেড়েছিল আল কায়েদার এই সব জঙ্গিরা। ফলে সোমবার সকাল থেকে মুর্শিদাবাদ ও মালদায় ফের তল্লাশি চালায় গোয়েন্দারা। কালিয়াচক-রানিনগরে তল্লাশি হয়। বেশ কয়েকজন সন্দেহভাজন এই দুই জেলায় লুকিয়ে রয়েছে বলে খবর।

একইসঙ্গে জানা গিয়েছে ঘটনার কয়েক দিন আগেই মুর্শিদসহ ৬জন বৈঠকে বসেছিল। সেই বৈঠক থেকে ভিডিও কলে কথা হয় হামজার সঙ্গে। ওই বৈঠকে টাকা সংগ্রহ ও বিস্ফোরক জোগাড়ে জোর দেওয়া হয়। ফলে যতদিন যাচ্ছে, জেরায় নয়া তথ্য উঠে আসছে, জড়াচ্ছে সন্দেহভাজনরা।

আরও পড়ুন : ”কিতল ফর ইসলাম”, জঙ্গিদের জেরা করে জেহাদি হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপের হদিশ পেলো NIA

Previous articleশাস্তি না হলে ভুল বার্তা যেত- আট সাংসদের সাসপেনশনের পক্ষে মত দিলীপের
Next articleবেনজির! আজ রাতভর সংসদ ভবনে গান্ধী মূর্তির সামনে চলবে ধরণা