ভোট দেওয়া থেকে বিরত থাকুন, ফোন করে ‘হুমকি’ মার্কিন ভোটারদের

কার দখলে থাকবে হোয়াইট হাউস? হাড্ডাহাড্ডি লড়াই চলছে ডোনাল্ড ট্রাম্প না জো বাইডেনের মধ্যে। নিউজার্সি ও ভার্জিনিয়া, নিউইর্য়কে পোলিং স্টেশনে ভোট দেওয়ার জন্য উৎসাহি ভোটদাতাদের বেশ লম্বা লাইন দেখা গিয়েছে ৷ভোট পর্বের মাঝেই শুরু হয়েছে বিতর্ক। সূত্রের খবর, বেশ কিছু ভোটারদের কাছে ফোন গিয়েছে। ভোট দিতে নিষেধ করা হয়েছে। একইসঙ্গে বাড়িতে থাকতে বলা হয়েছে।

ইতিমধ্যে ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে এফবিআই। জানা গিয়েছে, কোনও ব্যক্তি কথা বলেনি ওই ফোনে, রেকর্ড বাজানো হয়েছিল। এফবিআই এর এক আধিকারিক জানিয়েছেন, এই ফোন কলের মাধ্যমে মানুষকে ভয় দেখানোর চেষ্টা করা হয়েছে। যাতে তাঁরা ভোট না দেন তাও বলা হয়েছে। যদিও নির্বাচন পর্বে এই ধরনের ঘটনা নতুন নয় বলে জানান তিনি।

নিউইর্য়কের অ্যার্টনি জেনারেল জানিয়েছেন, অভিযোগ পেয়ে ইতিমধ্যে তদন্ত শুরু করেছে তার বিভাগ। তাঁর কথায়, “ভোট দেওয়া আমাদের গণতন্ত্রিক অধিকার ৷ তা থেকে মানুষকে আটকানো অপরাধমূলক কাজ। এই ধরনের কাজ মেনে নেওয়া হবে না।” অভিযোগ প্রমাণিত হলে দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন তিনি।এই একই ফোন কলের অভিযোগ পেয়েছেন। মিশিগানের অর্টোনি জেনারেল।

আরও পড়ুন:অমিতের ৪৮ ঘন্টার কর্মসূচিতে কৈলাশ-মুকুলরা মরিয়া নিজেদের প্রমাণে!

ভারতীয় সময় ৩ নভেম্বর বিকেল সাড়ে চারটে থেকে শুরু হয়েছে ভোট গ্রহণ। তবে ৫০ শতাংশের বেশি ভোটার আগাম ভোট দিয়েছেন। অন্যদিকে করোনা পরিস্থিতির কারণে এবারের নির্বাচনে প্রায় ১০ কোটি আমেরিকান ডাক যোগে ভোট দিয়েছেন। ২০১৬ সালে ১৩.৮ কোটি মানুষ ভোট দিয়েছিলেন। মনে করা হচ্ছে এবার রেকর্ড সংখ্যক ভোট পড়তে চলেছে ৷

Previous articleঅমিতের ৪৮ ঘন্টার কর্মসূচিতে কৈলাশ-মুকুলরা মরিয়া নিজেদের প্রমাণে!
Next articleসত্যি অবসরে সিন্ধু ?