-আপাতত পরিস্থিতি-
🔶 জো বাইডেন
◾ডেমোক্র্যাটিক পার্টি
◾ইলেক্টোরাল কলেজ ভোট – ২৩৮
◾ভোট % – ৫০%
◾পপুলার ভোট – ৬,৮৭,৭৫,৬০৬
৪৬তম মার্কিন প্রেসিডেন্ট হতে বাইডেনের দরকার আর ৩২টি ইলেক্টোরাল কলেজ ভোট ৷
__
🔶ডোনাল্ড ট্রাম্প
◾রিপাবলিকান পার্টি
◾ইলেক্টোরাল কলেজ ভোট – ২১৩
◾ভোট % – ৪৮.৪%
◾পপুলার ভোট – ৬,৬৫,০০,৯২১
৪৬তম মার্কিন প্রেসিডেন্ট হতে ডোনাল্ড ট্রাম্পের দরকার আর ৫৭ টি ইলেক্টোরাল কলেজ ভোট৷
___
🔶 হো হকিন্স
◾গ্রিণ পার্টি
◾ইলেক্টোরাল কলেজ ভোট – ০
◾ভোট % – ০.২%
◾পপুলার ভোট – ৩,১২,৭৮০
৪৬তম মার্কিন প্রেসিডেন্ট হতে হো হকিন্সের দরকার ২৭০ টি ইলেক্টোরাল কলেজ ভোট৷
____
অন্যান্য প্রার্থীরা
◾ইলেক্টোরাল কলেজ ভোট – ০
◾ভোট % – ০.৩%
◾পপুলার ভোট – ৩,৪৮,৭৬৩
___
◾ইলেক্টোরাল কলেজে বা মোট নির্বাচকমণ্ডলী-র মোট ভোটের সংখ্যা ৫৩৮ এবং দেশের পরবর্তী প্রেসিডেন্ট হতে হলে একজন প্রার্থীকে ২৭০টি ভোট পেতে হবে।
◾অন্যান্য ভোটের মতো মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার জন্যে জনগণের ভোট বা ‘পপুলার ভোট’ বেশি পাওয়ার দরকার হয় না।
◾প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থীরা ‘ইলেক্টোরাল কলেজ’-এ বেশি ভোট পাওয়াই গুরুত্বপূর্ণ ৷ সেদিকেই সবাই তাকিয়ে থাকেন।
◾মনে রাখতে হবে, ২০১৬-র নির্বাচনে সাধারণ জনগণের ভোট বা ‘পপুলার ভোট’ অনেক কম পেয়েও ডোনাল্ড ট্রাম্প ইলেক্টোরাল কলেজের ভোটে হিলারি ক্লিনটনকে পরাজিত করে প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়েছিলেন।
◾শেষ খবর, ডেমোক্র্যাট প্রেসিডেন্ট প্রার্থী বাইডেন পেয়েছেন ২৩৮ টি ইলেক্টোরাল ভোট।
◾অপরদিকে রিপাবলিকান প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প ২১৩টি ইলেক্টোরাল ভোট পেয়েছেন
◾’পপুলার ভোটে’-ও এগিয়ে আছেন বাইডেন। তিনি এখন পর্যন্ত ভোট পেয়েছেন ৬,৮৭,৭৫,৬০৬ ভোট৷
◾ট্রাম্পকে ভোট দিয়েছেন ৬,৬৫,০০,৯২১ জন ভোটার৷
◾আগের সব নির্বাচনের তুলনায় এ বার করোনা- কারনে বেশির ভাগ মানুষ পোস্টাল ভোট দিয়েছেন।
◾পোস্টাল ভোট গণনাতে বেশি সময় লাগতে পারে।
◾পোস্টাল ভোট বেশি থাকার কারনে প্রাথমিক ফলাফলে একজন প্রার্থী এগিয়ে থাকলেও পরে তা বদলে যেতে পারে।
আরও পড়ুন-আরিজোনায় ঐতিহাসিক জয় বাইডেনের