Monday, August 25, 2025

কোভ্যাক্সিন ট্রায়ালে যাওয়ার ১০ দিন পর মৃত্যু, প্রশাসন বলছে বিষক্রিয়া

Date:

কোভ্যাক্সিনের ট্রায়ালে অংশ নিয়েছিলেন তিনি৷ এর ঠিক ১০ দিন পর মৃত্যু হলো তাঁর। ঘটনাটি ভোপালের৷ মৃতের নাম দীপক মারাভি (Deepak Maravi)৷ মধ্যপ্রদেশের বিজেপি সরকার এই ঘটনা স্বীকার করলেও বলেছে, ওই ব্যক্তি বিষক্রিয়ার কারণে মারা গিয়েছেন।

আরও পড়ুন : চাল ভিক্ষা করে কৃষক পরিবারে মধ্যাহ্নভোজ নাড্ডার

সূত্রের খবর, গত ডিসেম্বর মাসের ১২ তারিখ ভোপালের (Bhopal) একটি বেসরকারি হাসপাতালে হওয়া কোভ্যাক্সিনের (Covaxin) ট্রায়ালে অংশ নিয়েছিলেন ৪২ বছরের দীপক। এরপর গত ২১ ডিসেম্বর তাঁর মৃত্যু হয়। বিষয়টি ড্রাগ কন্ট্রোলার জেনারেল অফ ইন্ডিয়া ও কোভ্যাক্সিনের নির্মাতা ভারত বায়োটেককে জানায় দীপকের পরিবার। ময়নাতদন্তের পরে মধ্যপ্রদেশ মেডিকো লিগাল ইনস্টিটিউটের অধিকর্তা অশোক শর্মা দাবি করেছেন, চিকিৎসকরা মৃতদেহের ময়নাতদন্ত করে বিষক্রিয়ার ফলেই এই ঘটনা ঘটেছে বলে সন্দেহ করছেন।

এদিকে এই ঘটনার পর মানুষের মনে কোভ্যাক্সিন সম্পর্কে সন্দেহ তৈরি হওয়ায় বিপাকে মধ্যপ্রদেশের বিজেপি সরকার। ঘটনাটিকে ‘স্পর্শকাতর’ চিহ্নিত করে ভ্যাকসিন সম্পর্কে কোনও গুজব না ছড়ানোর অনুরোধ করেছেন মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ সিং চৌহান (shivraj singh chouhan)৷ রাজ্যবাসীকে আশ্বস্ত করে তিনি বলেছেন, “মৃতদেহের ভিসেরা পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়েছে। আমি সবার কাছে অনুরোধ করব স্পর্শকাতর এই বিষয়টি নিয়ে কোনও গুজব না ছড়ানো হয়। কারণ গুজব রটলে ভ্যাকসিন দেওয়ার কাজ ব্যাহত হবে।” মুখ্যমন্ত্রী বলেছেন, “আমি বিশ্বাস করি যদি কোনও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হত তা ২৪ ঘণ্টা বা ২-৩ দিনেই বোঝা যেত। এত দিন লাগত না।”

Related articles

গাজায় সাংবাদিকসহ ১৯ জনের মৃত্যু! নীরব নেতানিয়াহু

দুর্ভিক্ষপীড়িত গাজায় ফের রক্তক্ষয়ী হামলা চালাল ইজরায়েলি সেনা। সোমবার দুপুরে গাজার খান ইউনিসের নাসের হাসপাতালে একাধিক ক্ষেপণাস্ত্র ও...

শ্রমশ্রী প্রকল্পে ভুয়ো আবেদন রুখতে কড়া নজরদারি রাজ্যের 

ঘরে ফেরা পরিযায়ী শ্রমিকদের জন্য ঘোষিত শ্রমশ্রী প্রকল্পে প্রকৃত ও যোগ্য প্রার্থীরাই সুযোগ পান, তা নিশ্চিত করতে বিশেষ...

আদিবাসী উন্নয়ন আরও সুদূর প্রসারি করার বার্তা মুখ্যমন্ত্রীর, সৌজন্য উড়িয়ে বৈঠকে অনুপস্থিত বিজেপি

আদিবাসী উন্নয়ন নয়, রাজনীতিই যে তাদের লক্ষ্য তা আরও একবার প্রমাণ করল বিজেপি (BJP)। আমন্ত্রণ পেয়েও সৌজন্যের জবাব...

DHFC-র হারের পরই ক্লাব থেকে কর্তাদের ছোট করার চেষ্টা, জবাব দিলেন মানস

ডুরান্ড কাপের(Durand Cup) ফাইনালে পৌঁছে সকলকে চমকে দিয়েছিল ডায়মন্ডহারবার এফসি(DHFC)। বাংলার ফুটবলকে যে দল নতুন স্বপ্ন দেখাচ্ছে, তাদের...
Exit mobile version