কুণাল বলেন, 2014 ভোট প্রচারে এসে বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতারা মুকুল রায়কে “ভাগ মুকুল ভাগ” বলে কটাক্ষ করেছিলেন। নারদে মুকুল রায়ের টাকা নেওয়ার ভিডিও ক্লিপিংস দেখিয়ে ছিলেন। আর সেই মুকুল এখন তাঁদের প্রার্থী- এটা আদি বিজেপি কর্মীদের পক্ষে মেনে নেওয়াটা কঠিন।
ষষ্ঠ দফার ভোট প্রচারের সোমবার শেষ দিন। কৌশানি মুখোপাধ্যায়ের সমর্থনে সকাল একটি জনসভার পরে দুপুরে প্রার্থীকে পাশে নিয়ে সাংবাদিক বৈঠক করেন তৃণমূল মুখপাত্র। ভিড় ঠাসা বৈঠকে সাংবাদিকরা কংগ্রেস প্রার্থী শিলভি দাসের সম্পর্কে জানতে চাইলে কুণাল বলেন, “তাঁর বিরুদ্ধে কোনও অভিযোগ নেই। একজন রাজনৈতিক দলের প্রার্থী হিসেবে তাঁকে সম্মান করি। কিন্তু তাঁকেও বলব, বাংলার উন্নয়নের স্বার্থে এবার ভোটটা কৌশানিকে দিতে। কারণ, তৃতীয় হওয়ার থেকে যিনি জিতবেন, সেই তৃণমূল প্রার্থীকে ভোট দিয়ে এলাকার উন্নয়ন করাটা বেশি জরুরি”।
সাংবাদিক বৈঠকে কৌশানিও বলেন, জেতার পর এলাকাতেই বিধায়কের অফিস খুলবেন তিনি। যে কোন দরকারে তাকে পাশে পাবেন স্থানীয় বাসিন্দারা জেতার পর এলাকার উন্নয়নে কী কী কাজ করবেন তার রূপরেখা জানান কৌশানি।