উল্লেখ্য, গত ১৮ এপ্রিল মালদহের বিজেপি প্রার্থী গোপালচন্দ্র সাহাকে লক্ষ্য করে গুলি চালায় একদল দুষ্কৃতী। গলা ছুঁয়ে বেরিয়ে গিয়েছিল গুলি। ভোট বাজারে খুব স্বাভাবিকভাবেই গেরুয়া শিবিরের পক্ষে এই ঘটনার চাপানো হয়েছিল তৃণমূলের উপর। অভিযুক্তদের গ্রেফতারের দাবিতে পুলিশের উপর চাপ তৈরি করা হয়েছিল বিজেপির তরফে। এই ঘটনাকে সামনে রেখে ভোটের প্রচারেও তৃণমূলকে তুলোধনা করেছিল বিজেপি। কিন্তু তদন্তে বেরিয়ে এলো অন্য তথ্য। যা নিয়ে রীতিমতো তোলপাড় শুরু হয়েছে।
গুলি চালানোর পাঁচ দিনের মাথায় ৬ বিজেপি কর্মী-সমর্থকই গ্রেফতার হয়। তাদের জেরা করে সুপারি কিলার সাহেব ঘোষের হদিশ পায় পুলিশ। উদ্ধার হয় আগ্নেয়াস্ত্রও। নগদ ৩ লক্ষ টাকা। আর পেশাদার খুনি সাহেবকে জেরা করতেই উঠে আসে বিজেপি মণ্ডল সভাপতি নিতাই মণ্ডলের নাম।
আরও পড়ুন:হ্যাটট্রিক হচ্ছে মমতার, জুয়া-সাট্টা বাজারে তৃণমূলের পক্ষেই বাজি