Friday, August 22, 2025

কেন্দ্র-রাজ্য সংঘাতটা হল কোথায়? প্রশ্ন প্রাক্তন আমলা জহর সরকারের

Date:

১৯৫৪ সালের আইএএস ক্যাডার আইনের ৬/১ ধারা আলাপন বন্দ্যোপাধ্যায়ের উপর প্রযোজ্য হয় না। কেন? প্রসার ভারতীর প্রাক্তন সিইও জহর সরকার ঠোঁট কাটা হিসাবেই পরিচিত। তাঁর স্পষ্ট কথা, রাজ্যের কোনও ক্যাডারকে যদি কেন্দ্র নিতে চায় তাহলে, ১. রাজ্যের অনুমতি নিতে হবে, ২. রাজ্যের ছাড়পত্র দরকার, ৩. সিদ্ধান্ত হবে আলোচনার ভিত্তিতে, ৪. খোদ আইএএস ক্যাডাররের সম্মতিও দরকাত। এটা ১৯৫৪ সালের নিয়ম। পরে এই ধারায় একটি উপধারা যোগ করা হয়েছে। তা’হল, কেন্দ্র-রাজ্য সঙ্ঘাত হলে কেন্দ্রের নির্দেশই মানতে হবে।

আরও পড়ুন-ইন্ডাস্ট্রিকে বাঁচাতে আগামিকাল থেকেই প্রত্যেক শিল্পী, কলাকুশলীর টিকাকরণ শুরু বলিউডে

এখানেই প্রশ্ন তুলেছেন প্রাক্তন আমলা জহর সরকার, কেন্দ্র-রাজ্য সঙ্ঘাতটা হলো কোথায়? কেন্দ্র দিল্লিতে যোগ দিতে বলেছে। মুখ্যমন্ত্রী কেন্দ্রকে অনুরোধ করে বলেছেন, ওকে এখানে থাকতে দিন। এরমধ্যে সঙ্ঘাতটা এলো কোথায়? সঙ্ঘাত হলে তো কেন্দ্র বা রাজ্য সরকারকে বলতে হবে, সঙ্ঘাত হয়েছে। রাজনীতির ময়দানে যে যাই বলুন না কেন সরকারি খাতায় সে নিয়ে কোনও সঙ্ঘাতের বাতাবরণ নেই। ফলে এই আইন আলাপন বন্দ্যোপাধ্যায়ের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে কী করে? একই প্রশ্ন অন্য আমলাদের।

Related articles

আস্থা কোথায়? প্রধানমন্ত্রীর সভার দিন বুঝিয়ে দিলেন দিলীপ, কটাক্ষ তৃণমূলের

দৃশ্য এক, বিজেপির নক্ষত্রখচিত মঞ্চ। মালা, উত্তরীয়তে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে (Narendra Modi) বরণ করছেন একের পর এক বঙ্গবিজেপির...

বাংলা বিদ্বেষীকে পাশে বসিয়ে বাঙালি প্রেম! মোদির দ্বিচারিতাকে ধুইয়ে দিল তৃণমূল

বাংলায় এলেই বাংলা ভাষায় বক্তৃতা। এ তো নরেন্দ্র মোদির রেওয়াজ হয়েছেই। সম্প্রতি তিনি উত্তর ভারতের গোবলয়ের দেব-দেবী ছেড়ে...

রায় বেরোনোর পরেই জয়েন্টের তালিকা প্রকাশ: বোর্ডের কৃতিত্বে আনন্দ প্রকাশ মুখ্যমন্ত্রীর

কলকাতা হাই কোর্ট ওবিসি সংক্রান্ত যে জট দীর্ঘদিন ধরে পাকিয়ে রাখার চেষ্টা করে চলেছিল, শুক্রবার তা প্রতিহত হয়...

বাঙালি স্বাধীনতা সংগ্রামীর পেনশনের আবেদনও খারিজ! আদালতে মুখ পুড়ল কেন্দ্রের

ইতিহাসকে বিকৃত করার বিজেপি-আরএসএসের যৌথ পরিকল্পনায় চরম দুর্দশা বাঙালি স্বাধীনতা সংগ্রামীদের। নরেন্দ্র মোদি মুখে বাঙালি বিপ্লবীদের নাম নিলেও...
Exit mobile version