রাজ্যে ধৃত চিনা নাগরিক(Chinese citizen) হান জানুই(Han janui) যে কোনও সাধারণ ব্যক্তি নন, ধীরে ধীরে তা আরো স্পষ্ট হচ্ছে গোয়েন্দাদের কাছে। একবার নয়, কালিয়াচক সীমান্ত পেরিয়ে ভারতে ঢোকার আগেও একাধিকবার ভারতে এসেছিল সে। নামে-বেনামে ভারতের মাটিতে বিপুল সম্পত্তির রয়েছে তার। সম্প্রতি এমনই তথ্য হাতে এসেছে গোয়েন্দাদের।

সম্প্রতি আদালতের নির্দেশে হান জানুইকে ১০ দিনের জন্য হেফাজতে নিয়েছে এসটিএফ। সেখানেই তাকে জিজ্ঞাসাবাদের পর উঠে আসছে একের পর এক বিস্ফোরক তথ্য। জানা যাচ্ছে, ২০১৯ সালে গুরুগ্রামে (Gurugram) ৮ কোটি টাকায় একটি হোটেল কেনে হান জানুই। ওই বিপুল পরিমান টাকা তার কাছে এল কোথা থেকে। এখানেই উঠে আসছে তার সঙ্গে হাওয়ালা যোগের তত্ত্ব। হোটেল ব্যবসাকে সামনে রেখে এই উপমহাদেশে কি হাওয়ালার ব্যবসা চালাতো হান? সে প্রশ্ন উঁকি দিচ্ছে তদন্তকারীদের মনে।

আরও পড়ুন:কারা ব্যবহার করেছিল দেবাশিস আচার্যকে? কী অভিযোগ করলেন মা?

শুধু গুরুগ্রামের হোটেল নয়, ভারতের মাটিতে নামে-বেনামে একাধিক সম্পত্তি রয়েছে মালদহে ধৃত ওই চিনা ব্যক্তি হান জানুইয়ের। কার কার নামে এই সম্পত্তি রয়েছে তা জানার চেষ্টা করছে গোয়েন্দারা। পাশাপাশি সাইবার হানা ও আর্থসামাজিক ব্যবস্থাকে প্রভাবিত করার কোনও ষড়যন্ত্র হানের ছিল কিনা সেটাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
