নোংরা রাজনীতি করতে গিয়ে দেউচা-পাচামিতে আদিবাসী গ্রামবাসীদের তাড়া খেলেন শুভেন্দু-অধীর

ঘোলা জলে মাছ ধরতে গিয়ে এবার আদিবাসীদের বিক্ষোভের মুখে পড়লেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী এবং প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর চৌধুরী

এশিয়ার বৃহত্তম কয়লা খনি প্রকল্প দেউচা-পাচামিতে তৈরি করছে রাজ্য সরকার। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের এই মহৎ উদ্যোগে যেমন বাংলার বুকে শিল্প গড়ে উঠবে, সেইসঙ্গে কর্মসংস্থান-সহ স্থানীয়দের ক্ষতিপূরণ, পুনর্বাসন প্যাকেজ দিয়েই শুরু হয়েছে প্রকল্প।

কিন্তু শুধুমাত্র রাজনীতি করার জন্য রাজ্য সরকারের প্রকল্পর বিরোধীরা করছে বিজেপি-সহ বিরোধীরা। ঘোলা জলে মাছ ধরতে গিয়ে এবার আদিবাসীদের বিক্ষোভের মুখে পড়লেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী এবং প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর চৌধুরী।

নোংরা রাজনীতি করতে গিয়ে গ্রামবাসীদের কাছে কার্যত তাড়া খেলেন শুভেন্দু-অধীর। বিক্ষোভ দেখিয়ে গ্রাম থেকে তাড়িয়ে বের করে দেওয়া হল তাঁদের।

দেউচায় যাওয়ার পূর্বপরিকল্পিত কর্মসূচি ছিল বিজেপির। বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী বেশকিছু বিজেপি বিধায়কদের নিয়ে দেউচার উদ্দেশে রওনা দেন। কিন্তু ‘‘শুভেন্দু অধিকারী দূর হঠো” স্লোগান দিয়ে গ্রামবাসীর তাঁকে তাড়া করেন।

আবার একইদিনে প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর চৌধুরীকে সোঁতসাল মোড়ে আটকে দেন গ্রামবাসীরা। আদিবাসীরা কংগ্রেস নেতার রাস্তা আটকে অবরোধ শুরু করেন। এটা রাজনীতি করার জায়গা নয়, এমন দাবি তুলে কোনও রাজনৈতিক নেতাকেই ঢুকতে দেওয়া হবে না। স্থানীয়দের এনন বিক্ষোভের পর ফিরে যেতে বাধ্য হন প্রদেশকংগ্রেস সভাপতি।

আরও পড়ুন- Donkey sanctuary: ভূস্বর্গে তৈরি হচ্ছে গাধার সংরক্ষণশালা!

 

Previous articleDonkey sanctuary: ভূস্বর্গে তৈরি হচ্ছে গাধার সংরক্ষণশালা!
Next articleVirat Kohli: বিরাটকে রানে ফিরতে কী পরামর্শ দিলেন রবি শাস্ত্রী