Tuesday, August 26, 2025

পরিবেশে দূষণ ছড়ানোয় প্লাস্টিকের ভূমিকার কথা বারবার বলে থাকেন বিশেষজ্ঞরা। মাত্রাতিরিক্ত দূষণে যখন গোটা বিশ্বের প্রায় দমবন্ধ হয়ে যাওয়ার অবস্থা তৈরি হয়েছে, তখন প্রশাসনিক তৎপরতা দেখা যাচ্ছে বাংলাতেও। জুলাই মাস থেকেই প্লাস্টিক ব্যবহারের ক্ষেত্রে রাশ টানতে চলেছে রাজ্য সরকার। মঙ্গলবার বিধানসভায় এ কথা জানিয়েছেন রাজ্যের পরিবেশ মন্ত্রী রত্না দে নাগ। তিনি জানিয়েছেন, ১ জুলাই থেকে রাজ্যে ৭৫ মাইক্রনের নীচের প্লাস্টিক বিক্রি বা ক্রয় করা যাবে না। কেউ যদি তারপরও প্লাস্টিকের ব্যাগ বা অন্য কোনও জিনিস কেনা-বেচা করেন, তাহলে তাঁর বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন মন্ত্রী। পুর ও নগর উন্নয়ন দফতরের তরফে প্লাস্টিক তৈরির কারখানাগুলোতে পরিদর্শন করা হবে বলে জানিয়েছেন মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম।

নিষিদ্ধ তালিকায় কী কী থাকছে?
প্লাস্টিকের কাঠি-সহ ইয়ার বাড, বেলুনের জন্য প্লাস্টিকের লাঠি, প্লাস্টিকের পতাকা, আইসক্রিমের স্টিক, পলিস্টেরিন (থার্মোকল), প্লাস্টিকের কাপ, গ্লাস, কাঁটাচামচ, চামচ, ছুরি, নল, মিষ্টির বাক্সের চারপাশে মোড়ানোর কাগজ সহ একাধিক জিনিস রয়েছে ওই তালিকায়।

এই বিজ্ঞপ্তি সম্পর্কে অবহিত করা জন্য বিভিন্ন সংস্থা, রাস্তার বিক্রেতা, বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান, সিনেমা হল, স্কুল, কলেজ, অফিস, হাসপাতাল ও অন্যান্য প্রতিষ্ঠানকে তা পাঠানো হয়েছে সরকারের তরফে। ৩০ জুন ২০২২ চিহ্নিত জিনিসপত্রগুলির ব্যবহার শেষ করতে হবে।

 

 

Related articles

আরজি কর কাণ্ডে ভুয়ো প্রচারের অভিযোগ! নোটিশ চিকিৎসক সুবর্ণ গোস্বামীকে

আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের চিকিৎসক পড়ুয়া অভয়ার মৃত্যুকে ঘিরে ভুয়ো প্রচার মামলায় নোটিশ ধরাল কলকাতা পুলিশ। পুলিশের...

দুর্গাপুজোর আগে রাজ্যে ডেঙ্গি-উদ্বেগ! টানা বৃষ্টিতে বাড়ছে আশঙ্কা 

দুর্গোৎসবের মুখে একদিকে নিম্নচাপের জেরে টানা বৃষ্টি, অন্যদিকে ডেঙ্গি সংক্রমণ রাজ্যবাসীর কপালে ভাঁজ বাড়াচ্ছে। জুলাইয়ের শেষ দিক থেকে...

মহিলা স্বনির্ভর গোষ্ঠীর স্টলে হঠাৎ মুখ্যমন্ত্রী! কিনলেন শাড়ি 

বর্ধমানে প্রশাসনিক সভায় এসে হঠাৎ স্বনির্ভর গোষ্ঠীর স্টলে হাজির মুখ্যমন্ত্রী। শুধু মহিলাদের হাতের কাজই ঘুরে দেখলেন না, কেনাকাটাও...

ধনধান্যে ভরে, মা এসেছে ঘরে: মুখ্যমন্ত্রীর লেখা-সুরে গান এবার দুর্গাপুজোয়

বাংলা ও বাঙালির বড় উৎসব আর পুজোর গান— এক অপূর্ব মেলবন্ধন। এখন দুর্গাপুজোয় মণ্ডপে মণ্ডপে বাজে মুখ্যমন্ত্রীর লেখা...
Exit mobile version