Friday, August 22, 2025

ডুরান্ড কাপে কলকাতা ডার্বির টিকিটের চাহিদা তুঙ্গে। ম্যাচের একটা টিকিটের জন্য রীতিমতো হাহাকার ময়দানে। অতিমারির কারণে প্রায় তিন বছর কলকাতায় ডার্বি হয়নি। তাই কয়েক বছর পর ডার্বি ঘিরে ময়দানে উন্মাদনা চরমে। মোহনবাগান, ইস্টবেঙ্গল তাঁবুতে টিকিটের লম্বা লাইন। শুধু কলকাতা নয়, জেলা থেকেও শুক্রবার সকাল থেকে দুই প্রধানের সমর্থকরা ময়দানে ভিড় করেছিলেন। কাউন্টারে টিকিট শেষ হয়ে যায় কিছুক্ষণের মধ্যেই। তখনও কয়েক হাজার সমর্থক লাইনে দাঁড়িয়ে। মোহনবাগান মাঠের টিকিটের লাইন ছাড়িয়ে গিয়েছিল কাস্টমস মাঠ। ইস্টবেঙ্গলের লাইন পৌঁছে যায় বটতলা পর্যন্ত। বহুদিন পর এমন দৃশ্য দেখল ময়দান।

টিকিট না পেয়ে ক্ষোভ জমতে থাকে সমর্থকদের মধ্যে। সমর্থকদের অভিযোগ, মাত্র ১০০টা টিকিট দেওয়ার পরেই বিক্রি বন্ধ করে দেওয়া হয়। এতেই ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন বাইরে থাকা হাজার হাজার সমর্থক। রাস্তা আটকে চলতে থাকে বিক্ষোভ। ইডেন গার্ডেন্সের সামনের রাস্তা আটকে চলে অবরোধ। দাড়িয়ে যায় যানবাহন। পরে পুলিশ এসে অবরোধ তুলে দেয়।

সূত্রের খবর, ইস্টবেঙ্গল এবং মোহনবাগান দুই ক্লাবের হাতেই ডুরান্ড কমিটির তরফে কম সংখ্যক টিকিট দেওয়া হয়েছে। মোট ৬০ হাজার দর্শককে মাঠে প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। যার মধ্যে অনলাইনেই অধিকাংশ টিকিট বিক্রি করা হয়েছে। বাকি টিকিট দুই বড় ক্লাবের মধ্যে সমানভাবে ভাগ করে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু চাহিদার তুলনায় তা খুবই কম। তাই টিকিটের হাহাকার শুরু হয়েছে।

আরও পড়ুন:দলের এই ক্রিকেটারকে ভয় পান ঋষভ, কার কথা বললেন পন্থ?

 

Related articles

মোদিজি আসুন বাংলার উন্নয়ন দেখে যান: কটাক্ষ চন্দ্রিমার

“ছাব্বিশের নির্বাচনের আগে আবার আসতে শুরু করেছেন। এবার থেমে থাকুন দাদা।“ নাম না করে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে কড়া...

স্বপ্নভঙ্গ নয়, মুক্তির লড়াই: জাতীয় স্তরের রেফারি হলেন গোপীবল্লভপুরের মনি খিলাড়ি

এ গল্প কোনো স্বপ্নভঙ্গের নয়, বরং শৃঙ্খল ভাঙার গল্প। কনকনে শীতের রাতে বাড়ি থেকে পালিয়ে নিজের বিয়ে ভেঙে...

হাতে হাত মিলিয়ে কাজ করুন: বাঁকুড়া-বিষ্ণুপুর সাংগঠনিক জেলা নেতৃত্বকে বার্তা অভিষেকের

ছাব্বিশের নির্বাচনকে সামনে রেখে জেলাওয়াড়ি বৈঠক করছেন তৃণমূলের (TMC) সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় (Abhishek Banerjee)। শুক্রবার, বাঁকুড়া...

স্মৃতি-তাড়িত হতে দিন: মোদির মেট্রো উদ্বোধনের দিন সব মনে করালেন মুখ্যমন্ত্রী

রেলমন্ত্রী হিসেবে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বাংলাকে উজাড় করে দিয়েছিলেন। নতুন রুট, লাইন, ট্রেন, স্টেশন, প্রকল্প, কর্মসংস্থান— কী দেননি! ইউপিএ...
Exit mobile version