বৌদির ঘরে দেওরের ক্ষতবিক্ষত দেহ উদ্ধারকে কেন্দ্র করে ব্যাপক চাঞ্চল্য শিলিগুড়িতে

ঘটনার খবর পেয়েই ছুটে আসে খড়িবাড়ি থানার পুলিশ। মৃতের মাথা ও কানে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। দেহ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য তা পাঠানো হয়েছে উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে

শুক্রবার রাতে বৌদির বাড়িতে আসে দেওর। আর সকালেই সেই বৌদির বাড়ি থেকে মিললো দেওরের ক্ষতবিক্ষত দেহ। মৃতের নাম মৃতঙ্গরাম মুর্মুর(৩০)। ঘটনা শিলিগুড়ি মহকুমা পরিষদের খড়িবাড়ি ব্লকের বিন্নাবাড়ির সোনাপিন্ডির। বৌদির বাড়িতে দেওরের মৃতদেহ উদ্ধারের ঘটনায় ওই এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়।

আরও পড়ুন: ঝিল থেকে উদ্ধার নিখোঁজ কিশোরীর দেহ, সিবিআই তদন্তের দাবি পরিবারের

ঘটনার খবর পেয়েই ছুটে আসে খড়িবাড়ি থানার পুলিশ। মৃতের মাথা ও কানে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। দেহ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য তা পাঠানো হয়েছে উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে। পুলিসের প্রাথমিক অনুমান ধারাল কোনও অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে খুন করা হয়েছে মৃতঙ্গরামকে। ঘটনার পর থেকেই পলাতক বৌদি লক্ষ্মী মুর্মু। তদন্তে নেমে পুলিশ বৌদি লক্ষ্মী মুর্মুকে খুঁজছে।

জানা গিয়েছে, বছর তিনেক আগেই মৃত মৃতঙ্গরামের দাদা মারা যায়। তারপর থেকেই দেওর ও বৌদির মধ্যে ঘনিষ্ট সম্পর্ক তৈরি হয়। কিন্তু লক্ষী মুর্মুর বাড়িতে অন্য আরেক ব্যাক্তির অবাধ যাতায়াত ছিল। ফলে ওই ঘটনায় ত্রিকোণ প্রেমের কোনও যোগাযোগ একেবারেই উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না।

Previous articleএকনাগাড়ে বৃষ্টিতে জলমগ্ন বাণিজ্যনগরী, নাজেহাল মানুষ
Next articleএশিয়া কাপে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে দুরন্ত জয় ভারতের