Sunday, August 24, 2025

অখিল গড়ে শনিবার সভা করল তৃণমূল কংগ্রেস। বিধায়ক-মন্ত্রী অখিল গিরির বিধানসভা কেন্দ্র রামনগরের সভায় তৃণমূলের রাজ্য সাধারণ সম্পাদক কুণাল ঘোষ বলেন, লড়াইটা কিন্তু সহজ নয়। এটা বেঁচে থাকার লড়াই। দুটো সরকার একটা রাজ্যের একটা কেন্দ্রের। কেন্দ্রের সরকার কেরোসিন, পেট্রোল, ডিজেলের দাম, সারের দাম, জীবনদায়ী ওষুধের দাম, কেরোসিনের দাম, চালের দাম বাড়িয়ে দিচ্ছে। আর ব্যাঙ্কের সুদ কমিয়ে দিচ্ছে।

অন্যদিকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার একদিকে রাস্তা, জল, বিদ্যুৎ, শিক্ষা ক্ষেত্রে উন্নয়ন আর উন্নয়ন। ৬০ থেকে ৭০ টা প্রকল্প। স্বাস্থ্যসাথী, লক্ষ্মীর ভান্ডার, কন্যাশ্রী, রূপশ্রী, স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ড কী নেই। তৃণমূল কর্মীদের তিনি আহ্বান করে বলেন, আপনারা বুথে বুথে যান। যদি কোথাও কাজ বাকি থাকে, কোথাও ভুল থাকে সেগুলো খুঁজে বার করে ঠিক করুন।কুৎসার রাজনীতি থেকে মানুষকে রক্ষা করতে হবে। কুৎসার রাজনীতি জিতবে না, দিনের শেষে জিতবে উন্নয়ন আর আপনার বেঁচে থাকার অধিকার।

বিজেপি হেরে যাওয়ার পর কখনও কুৎসা,  কখনওই টাকা আটকে দেওয়া, কখনও ব্যক্তি আক্রমণ। এই দুটো সরকারের মধ্য থেকে বেছে নিতে হবে কারা মানুষের বন্ধু আর কারা সত্য শত্রু। শুভেন্দু গদ্দার, চোর, বেইমান। বাঁচতে এখন বিজেপিতে গিয়ে বিজেপির পা চাটছে।

কুণাল বলেন, ২০১৭ সালে দ্রৌপদী মূর্মুকে রাষ্ট্রপতি করার কথা বলেছিলাম। আর এখন শুভেন্দু তার ছবি বুকে নিয়ে ঘুরছে। বীরবাহা হাঁসদা, আমরা সবাই দ্রৌপদী মূর্মুকে শ্রদ্ধা করি সম্মান করি। অখিলদা কোনওভাবে মুখ ফসকে বলে ফেলেছেন। তার জন্য ক্ষমাও চেয়েছেন। খোদ মুখ্যমন্ত্রী প্রকাশ্যে ক্ষমা চেয়েছেন।

আর শুভেন্দু তৃণমূল কর্মীদের আবেগকে কাজে লাগিয়ে শুধু ওপরে উঠেছে। জায়গায় পৌঁছে দলবদল করেছে। কুণাল বলেন, এটা বাঁচার লড়াই এগিয়ে যাবার লড়াই।

 

Related articles

পরিযায়ী শ্রমিকদের জন্য ‘শ্রমশ্রী’ প্রকল্পে নাম নথিভুক্তি শুরু

পরিযায়ী শ্রমিকদের সুবিধার্থে এবার আরও এক পদক্ষেপ রাজ্য সরকারের। ‘আমাদের পাড়া আমাদের সমাধান’ কর্মসূচির আওতায় দুয়ারে সরকার শিবিরেও...

‘নিখুঁত ভুলগুলি’, উৎপল সিনহার কলম

একটা দুঃখের কথা পথে ও বিপথে ঘুরে প্রত্যাখ্যাত হতে হতে গান হয়ে ওঠে ...একটি দুঃখের কথা পথে ও বিপথে ঘুরে প্রত্যাখ্যাত হতে হতে গান...

ষোলতেই ১৩০ কেজি! ছেলের খাবার জোগাতেই নাজেহাল বাবা-মা

মুর্শিদাবাদ জেলার সাগরদিঘি থানার কাবিলপুর পঞ্চায়েতের মথুরাপুর গ্রাম। এখানেই থাকেন দিনমজুর মুনশাদ আলি। তাঁর ছোট ছেলে জিশান আলি...

কবে থেকে শুরু জয়েন্টের কাউন্সেলিং? দিনক্ষণ জানিয়ে দিল বোর্ড

ফলপ্রকাশের পর এবার ১৫ দিনের মধ্যেই কাউন্সেলিং প্রক্রিয়া তথা ভর্তি প্রক্রিয়া শেষ করবে জয়েন্ট এন্ট্রান্স বোর্ড। এবার কাউন্সেলিং...
Exit mobile version