অন্য মাত্রা পেল গীতা দিবসের অনুষ্ঠান

হিন্দুরা গীতা-কে ভগবানের মুখনিঃসৃত বাণী মনে করেন।

গীতা একটি স্বতন্ত্র ধর্মগ্রন্থ তথা একটি পৃথক শাস্ত্র এর মর্যাদা পেয়ে থাকে। হিন্দুরা গীতা-কে ভগবানের মুখনিঃসৃত বাণী মনে করেন। গীতা-র কথক কৃষ্ণ হিন্দুদের দৃষ্টিতে ঈশ্বরের অবতার পরমাত্মা স্বয়ং। তাই গীতা-য় তাকে বলা হয়েছে “শ্রীভগবান”। গীতা-কে গীতোপনিষদ বলা হয়। অর্থাৎ, গীতা উপনিষদ্‌ বা বৈদান্তিক সাহিত্যের অন্তর্গত। “উপনিষদ্‌” নামধারী ধর্মগ্রন্থগুলি শ্রুতিশাস্ত্রের অন্তর্গত হলেও, মহাভারত-এর অংশ বলে গীতা স্মৃতিশাস্ত্রের অন্তর্গত।

যদা যদা হি ধর্মস্য
গ্লানির্ভবতি ভারত ।
অভ্যুত্থানমধর্মস্য তদাত্মানং
সৃজম্যহম্ ।

পৃথিবীতে সমস্ত ধর্মগ্রন্থগুলির মধ্যে ‘গীতা’ একটি অন্যতম ধর্মগ্রন্থ, যা মানুষকে মুক্তির পথ দেখায়। আজকের এই মহান গীতা দিবসের অনুষ্ঠানে যে মহান ভক্তরা উপস্থিত আছেন, তাদের হাতে মহান এই ধর্মগ্রন্থটি তুলে দিলেন আরামবাগ লোকসভা কেন্দ্রের সাংসদ অপরূপ পোদ্দার।