বিশ্বকাপের ফাইনালে প্রথমার্ধের শেষে ফ্রান্সের বিরুদ্ধে ২-০ এগিয়ে আর্জেন্তিনা। লিওনেল মেসি এবং ডি মারিয়ার গোলে ফ্রান্সের বিরুদ্ধে ২-০ গোলে এগিয়ে রয়েছে মেসিরা। পেনাল্টি থেকে গোলটি করেন লিও। পেনাল্টি থেকে এই গোলের সুবাদে রেকর্ড গড়েন মেসি। আর্জেন্তিনার জার্সি গায়ে ১২টি গোল হল তাঁর। আর চলতি বিশ্বকাপে ৬টি গোল করে গোল্ডেন বুটে দাবিদার হয়ে গেলেন মেসি।

ম্যাচে এদিন প্রথম থেকেই চলে আক্রমণ প্রতি আক্রমণের লড়াই। ম্যাচের ১০ মিনিটের মাথায় সুযোগ পেয়ে যায় স্কালোনির দল। তবে গোল করতে ব্যর্থ হয় আর্জেন্তিনা। এরপর ফের আক্রমণে যায় নীল-সাদার দল। দুরন্ত সুযোগ পেয়েছিলেন ডি মারিয়া। কিন্তু তাঁর ডান পায়ের শট বারের অনেক উপর দিয়ে বেরিয়ে যায়। এরপর পাল্টা আক্রমণে যায় ফ্রান্স। তবে ম্যাচের ২২ মিনিটে পেনাল্টি পায় আর্জেন্তিনা। সেই সুযগোকে কাজে লাগাতে এতটুকু ব্যর্থ হননি মেসি। পেনাল্টি থেকে গোল করে আর্জেন্তিনাকে ১-০ এগিয়ে দেন মেসি। বক্সের মধ্যে ফেলে দেওয়া হল ডি মারিয়াকে। তবে পেনাল্টির সিদ্ধান্ত নিয়ে বিতর্ক। ফুটবল বিশেষজ্ঞদের মতে, ফাউল হয়নি। এরপর ফের চলে আক্রমণ প্রতি আক্রমণের লড়াই। তবে এরই মধ্যে দ্বিতীয় গোল পেয়ে যায় আর্জেন্তিনা। ম্যাচের ৩৬ মিনিটে দুরন্ত গোল করে আর্জেন্তিনাকে ২-০ এগিয়ে দেন ডি মারিয়া।মাঝমাঠ থেকে বল পেয়েছিলেন মেসি। তিনি ডিফেন্সচেরা পাস বাড়ালেন ম্যাক অ্যালিস্টারকে। তাঁর থেকে পাস পেয়ে চলতি বলে শট নিয়ে গোল করলেন ডি মারিয়া। এরপর আক্রমণে গেলেও গোলের ব্যবধান বাড়াতে পারনি তারা। তাই প্রথমার্ধে ম্যাচের ফলাফল থাকল ২-০।