সর্দি কাশির (Cough and Cold)দাপট কিছুতেই কমছে না, শিশুদের (Children)আক্রা*ন্তের হার চিন্তায় রাখছে বিশেষজ্ঞদের। বয়স্করাও রেহাই পাচ্ছেন না কিছুতেই। একবার জ্বর হলে সংক্রম*ণের দাপট থাকছে প্রায় সপ্তাহ দুয়েকের কাছাকাছি। বয়স্কদের ক্ষেত্রেও বাড়ছে সং*ক্রমণের হার। শিশুদের যেভাবে হাসপাতালে ভর্তি হতে হচ্ছে তাতে চিন্তা বাড়ছে স্বাস্থ্য ভবনেরও (Swasthya Bhawan)। শিশুদের আইসিইউ (ICU) বেড বাড়াবার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকেরা। এবার শত্রুকে সনাক্ত করে ফেললেন গবেষকরা। এত জ্বর সর্দিকাশির নেপথ্যে যে অ্যাডি*নোর (Adeno Virus) হাত রয়েছে, তা পরিষ্কার হয়ে গেল চিকিৎসকদের কাছে। পাশাপাশি আশার আলো দেখা যাচ্ছে বটে। কারণ মনে করা হচ্ছে আগামী ১ মাসের মধ্যেই কমবে এই রোগের বাড় বাড়ন্ত।
মেডিক্যাল, এনআরএস, সরকারি জেলা হাসপাতালের ফিভার ক্লিনিকে শিশুদের নিয়ে চিন্তিত মা বাবা থেকে শুরু করে ডাক্তাররাও। নাইসেড সূত্রে খবর, অ্যাডিনো ভাইরাসের ৪০টি নমুনার জিনোম সিকোয়েন্সিং (Genome sequencing) হয়েছে। দেখা গিয়েছে বেশিরভাগ নমুনাতেই ভাইরাসের একাধিক স্ট্রেন মিশ্রিত অবস্থায় পাওয়া গেছে। মূলত, অ্যাডিনো-৩ এবং অ্যাডিনো-৭, এই দুটো স্ট্রেন মিশে রয়েছে। শিশু বিশেষজ্ঞরা বলছেন চরিত্র বদলেছে অ্যাডিনো । ২০১৮ সালের চেয়ে এখন অনেক বেশি মাত্রায় ছড়িয়ে পড়ছে এই রোগ। তবে আগামী এক মাসের মধ্যেই এই রোগ অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে বলে জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা।