নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের প্রাক্তন সভাপতি মানিক ভট্টাচার্যের স্ত্রী শতরূপা ভট্টাচার্য ও পুত্র শৌভিক ভট্টাচার্যকে জেল হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছিল আদালত৷ ৬ মার্চ দুজনেরই জেল হেফাজত শেষ হচ্ছে৷ সোমবার ফের তাদের আদালতে পেশ করার কথা।

আগের দিন আদালতে শুনানিতে মূল বিষয় হয়ে ওঠে লন্ডনের বাড়ি। সেই বাড়ি নিয়ে একপ্রস্থ সওয়াল-জবাব চলে দু’পক্ষের মধ্যে৷ সৌভিকের আইনজীবীর পক্ষ থেকে সেই সময় বলা হয়, আগের অ্যাপ্লিকেশনে এই কথাগুলো তোলা হয়নি৷ লন্ডনে কারোর সম্পত্তি থাকলে তো সেটা পাবলিক ডোমেনে দেখা যায়৷ যে বাড়ির কথা বলা হচ্ছে, ওখানে উনি ভাড়ায় ছিলেন৷ পরে আবার যখন গিয়েছিলেন তখন তিনি সেটাকে রেসিডেন্স বলে গিয়েছিলেন৷

বিচারক বলেন, ওর ভিসাতে স্টুডেন্ট লেখা আছে কোথাও কোথাও৷ আর দু’বার লেখা আছে রেসিডেন্ট অ্যান্ড রিএন্ট্রি৷ তার পর আইনজীবী বলেন, ২০১৬ সালে অগাস্ট মাসে প্রথমবার লন্ডনে যান৷ পড়তে৷ তখন ভিসা অ্যাপ্লাই করেন৷ বায়োমেট্রিক রেসিডেন্ট পারমিট দেওয়া হয়৷ ২০১৮ পর্যন্ত আমাকে ভিসা অ্যাপ্লাই করতে দেওয়া হয়নি৷ যে হেতু রেসিডেন্ট পারমিটে গিয়েছিলাম, তাই সেটিকে রেসিডেন্ট রি-এন্ট্রি লেখা থাকে৷
