আঁচল টেনে ধরে বৈশাখীর গালে আবির দিলেন শোভন! এক গ্লাসেই চুমুক

একদিকে যখন পরিবারের সদস্যরা রং খেলছেন তখন শোভন-বৈশাখী ব্যস্ত খুনসুটিতে। কবে প্রথম বৈশাখীর গালে রং লাগিয়েছিলেন? প্রশ্নের উত্তরে শোভন চট্টোপাধ্যায়ের বক্তব্য, সে তো বছরের পর বছর ধরেই রং লাগিয়ে আসছি।

দোল উৎসব। বাংলা তথা ভারতের বিভিন্ন প্রান্তে পালিত হচ্ছে ফাগে রাঙা বসন্ত। আবিরে, রঙে মাতোয়ারা সবাই। আর প্রেমিক-প্রেমিকা হিসেবে বাংলার এখন সব চেয়ে চর্চিত দুই নাম শোভন চট্টোপাধ্যায় (Shobhan Chatterjee) এবং বৈশাখী বন্দ্যোপাধ্যায় (Boishakhi Banerjee)। মঙ্গলবার, সকালে কেমন ভাবে রং খেললেন তাঁরা? দেখতে সাক্ষী ছিল ‘এখন বিশ্ববাংলা সংবাদ’। একেবারে ঘরোয়া মেজাজে বাড়ির সকলকে নিয়ে রং খেললেন শোভন-বৈশাখী। ছিল ছোট্ট মহুল।



আরও পড়ুন:হরিদেবপুরে মৃ*ত অজ্ঞাতপরিচয় তরুণীর সন্ধান পেল পুলিশ!

বাড়িতে গৃহদেবতার পায়ে আবির ছুঁয়ে তারপর রং খেলা শুরু হয় শোভন-বৈশাখীর। সঙ্গে চলে গান। এর মধ্যেই চলে আসে ছোট্ট মহুল। সবাই মিলে চলে গান এবং রং খেলা। উপস্থিত হন বৈশাখীদের বাড়িতে থাকা বাকিরা। বৈশাখীর কথায়, এঁরাও তাঁদের পরিবারেরই একটা অংশ। তাঁদের বাদ দিয়ে কোনও উৎসব পালন করেন না শোভনরা। একদিকে যখন পরিবারের সদস্যরা রং খেলছেন তখন শোভন-বৈশাখী ব্যস্ত খুনসুটিতে। কবে প্রথম বৈশাখীর গালে রং লাগিয়েছিলেন? প্রশ্নের উত্তরে শোভন চট্টোপাধ্যায়ের বক্তব্য, সে তো বছরের পর বছর ধরেই রং লাগিয়ে আসছি।


তবে বৈশাখীর মতে, শোভন সে রকম রোমান্টিক নন, বরং রাজনীতির কথা বলতেই তিনি বেশি পছন্দ করেন। খুব আবেগ নিয়ে কোনও কথা বলার সময় যদি টেলিভিশনের পর্দায় রাজনৈতিক কোনও বিষয়ে খবর চলে, তবে শোভনের মন পড়ে থাকে সেদিকেই। সুতরাং বিজ্ঞাপন বিরতিতেই প্রেমালাপ করতে হয়! কপট অনুযোগ বৈশাখীর।

রং খেলা হবে আর মিষ্টিমুখ হবে তাতো হয় না রং খেলার মধ্যেই চলে এলো লাড্ডু আর মিষ্টি সঙ্গে শোভন চট্টোপাধ্যায় স্পেশাল ঠান্ডাই। কারণ সেই ঠান্ডাই-এর রেসিপি না কি প্রাক্তন মেয়র নিজেই ঠিক করেন। একে অপরকে মিষ্টি খাইয়ে দেওয়ার পর এক গ্লাস থেকেই ঠান্ডাইয়ে চুমুক দেন শোভন-বৈশাখী। দিনভর খাওয়া-দাওয়া, হৈ হুল্লোড়ে কাটে তাঁদের।


 

 

Previous articleর*ক্তের কালো*বাজারি রুখতে নয়া নীতি আনছে রাজ্য সরকার
Next articleRSS ও কট্টরপন্থী মুসলিমে কোনও পার্থক্য নেই: রাহুল