Thursday, November 13, 2025

তিলজলায় প্রিন্টিং কারখানায় ভয়াবহ আগুন। অগ্নিদগ্ধ হয়ে মৃত্যু হল বাবা ও ছেলের। আরেক ছেলে আশঙ্কাজনক অবস্থায় চিত্তরঞ্জন ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজে ভর্তি করানো হয়েছে।আগুন আপাতত নিয়ন্ত্রণে।যদিও পুরোপুরি এখনও নেভেনি। ঘটনাস্থলেই রয়েছে দমকলের ইঞ্জিন।

আরও পড়ুন:উ.দ্বেগ বাড়াচ্ছে কো.ভিড! এক আক্রান্তের মৃ*ত্যু কলকাতায়!

বৃহস্পতিবার ভোরে তপসিয়া থানা এলাকার একটি প্রিন্টিং কারখানায় আচমকা আগুন ধরে যায়। আগুন লাগার সময় কারখানার ভিতরেই ছিলেন তিনজন। আগুনের ফুলকি দেখামাত্রই তা নেভাতে তৎপর হয় স্থানীয়রা। খবর দেওয়া হয় দমকলেও। খবর পেতেছিল ঘটনাস্থলে পৌঁছয় দমকলের ৪টি ইঞ্জিন, আগুন নেভানোর কাজ শুরু করে দমকলবাহিনী।স্থানীয় সূত্রে খবর, রাতে দোকানের ভিতরেই ছিলেন বাবা ও তাঁর দুই ছেলে। আগুন লাগার কিছুক্ষণের মধ্যে ছোট ছেলেকে উদ্ধার করা হয়। আপাতত ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজে চিকিৎসাধীন।তবে অগ্নিদগ্ধ হয়ে মারা যান বাবা ও আরেক ছেলে।

পুলিশ সূত্রের খবর, মহম্মদ নাসিম আখতার ও তাঁর বড় ছেলে মহম্মদ আমিরের মৃত্যু হয়েছে। ছোট ছেলে মহম্মদ জসিম হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।যদিও আগুন লাগার সময় আখতারের স্ত্রী দোকানে ছিলেন না।

অন্যদিকে খবর পেতেই ঘটনাস্থলে পৌঁছে যায় তপসিয়া থানার পুলিশ ও কলকাতা পুলিশের বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনীও।কী থেকে এই আগুন লাগার ঘটনা ঘটল তা এখনও জানা যায়নি।

 

 

Related articles

কমিশনের হিসাবে ফর্ম পৌঁছে বিলিতে ১ নম্বর, তবু বাংলায় প্রশিক্ষণই অসম্পূর্ণ BLO-দের!

৪ নভেম্বর থেকে দেশের ১২টি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে ইউনিমারেশনের কাজ শুরু করেছিল নির্বাচন কমিশন। ১১ নভেম্বরের মধ্যে...

বাজি কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল উত্তরপ্রদেশের বারাবাঁকি, মৃত্যু শ্রমিকদের, আহত বহু

বাজি কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল উত্তরপ্রদেশের (Uttar Pradesh) বারাবাঁকি জেলা। বৃহস্পতিবার বিকেলে আচমকা বিস্ফোরণ (Blast) হয় বাজি...

শেষ হল আমেরিকায় চলা দীর্ঘতম শাটডাউন, অর্থনীতিতে বড় ধাক্কার সম্ভাবনা

আমেরিকায় চলা দীর্ঘতম শাটডাউন (Shutdown) শেষ হল। ১ অক্টোবর থেকে আমেরিকায় (America) অচলাবস্থা শুরু হয়েছিল। ‘স্পেন্ডিং বিল’ অর্থাৎ...

ভারতীয় দলে ফিরবেন শামি? ইডেনে গম্ভীরের উপস্থিতির মধ্যেই বড় বয়ান গিলের

চোট সারিয়ে চুটিয়ে ঘরোয়া ক্রিকেট খেলছেন। রঞ্জি ট্রফিতে বাংলার হয়ে উইকেটও নিচ্ছেন। কিন্তু বর্তমানে ভারতীয় দলে ব্রাত্য মহম্মদ...
Exit mobile version