অ.শান্তি ছড়ানোর চেষ্টা! DYFI-SFI এর অভিযান ঘিরে উ.ত্তপ্ত কৃষ্ণনগর-কোচবিহার 

তবে শুধু কৃষ্ণনগরই নয়, এদিন কোচবিহারেও বামেদের জেলা পরিষদ অভিযানে উত্তেজনা ছড়ায়। নিয়োগ দুর্নীতির প্রতিবাদে বৃহস্পতিবার নদিয়ার কৃষ্ণনগর এবং কোচবিহারে পথে নামে এসএফআই এবং ডিওয়াইএফআই।

ডিওয়াইএফআইয়ের (DYFI) অভিযান ঘিরে ধুন্ধুমার পরিস্থিতি কৃষ্ণনগর (Krishnanagar) ও কোচবিহারে (Coochbehar)। বৃহস্পতিবার পুলিশের ব্যারিকেড ভেঙে এগিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করলে আন্দোলকারীদের বাধা দেয় পুলিশ। আর যার জেরে কার্যত রণক্ষেত্রের চেহারা নেয় এলাকা। এদিন কৃষ্ণনগরে জেলা পরিষদ অফিসের সামনে বিক্ষোভ দেখায় বাম কর্মী সমর্থকরা। তবে অশান্তির আঁচ পেয়েই আগেভাগে জেলা পরিষদ অফিসের সামনে লোহার ব্যারিকেড (Barricade) দেয় পুলিশ (Police)। কিন্তু ডিওয়াইএফআই কর্মী সমর্থকরা তা টপকানোর চেষ্টা করলে বাধা দেয় পুলিশ। এরপরই উত্তপ্ত হয়ে ওঠে পরিস্থিতি।

তবে শুধু কৃষ্ণনগরই নয়, এদিন কোচবিহারেও বামেদের জেলা পরিষদ অভিযানে উত্তেজনা ছড়ায়। নিয়োগ দুর্নীতির প্রতিবাদে বৃহস্পতিবার নদিয়ার কৃষ্ণনগর এবং কোচবিহারে পথে নামে এসএফআই এবং ডিওয়াইএফআই। তাঁদের দাবি, অবিলম্বে ছাত্র সংগঠনের নির্বাচনের পাশাপাশি রাজ্যে পঞ্চায়েত নির্বাচন (Panchayat Election) সুষ্ঠভাবে সম্পন্ন করতে হবে। এদিনের প্রতিবাদ মিছিলে অংশ নেন ময়ূখ বিশ্বাস ও মীনাক্ষি মুখোপাধ্যায়ও। এদিন জোর করে মিছিলের নামে অশান্তির চেষ্টা করলে বাধা দেয় পুলিশ। আর এরপর মিছিল আটকাতে গেলে পুলিশের সঙ্গে রীতিমতো সংঘর্ষ বেধে যায় বাম সংগঠনগুলির। এদিকে মিছিলকে কেন্দ্র করে অশান্তি হওয়ার আশঙ্কায় আগে থেকেই জল কামান রাখা হয়। পাশাপাশি পরিস্থিতি মোকাবিলায় মোতায়েন ছিল বিশাল পুলিশ বাহিনী। অন্যদিকে, একাধিক জায়গায় বসানো হয় ব্যারিকেড।

এদিন মিছিলের শুরুতেই অশান্তির চেষ্টা করলে পুলিশের সঙ্গে ধস্তাধস্তি শুরু হয় বাম নেতা-কর্মীদের। ব্যারিকেড ভেঙে সামনের দিকে এগোনোর চেষ্টা করলে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে পরিস্থিতি। এরপরই রাস্তায় বসে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন বাম কর্মী সমর্থকরা। পাশাপাশি কোচবিহারেও বামেদের জেলা পরিষদ অভিযান ঘিরে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে।

 

 

Previous articleসর্পা*ঘাতে শিশুমৃ*ত্যু, কু.সংস্কার দূর করতে পোলবায় স্বাস্থ্য দফতরের আধিকারিকরা!
Next articleঅরিজিতের হাসপাতাল তৈরিতে প্রশাসনকে সাহায্যের নির্দেশ মমতার