Monday, May 5, 2025

২৪ ঘণ্টায় পরপর পাঁচটি ভূমিকম্প ভূস্বর্গে! শনিবার দুপুর থেকে রবিবার ভোর ৩টে ৫০ মিনিটের মধ্যে পাঁচ বার কেঁপে ওঠে উপত্যকার মাটি। ন্যাশনাল সিসমোলজি সেন্টারের তরফে জানানো হয়, প্রত্যেকটি ভূমিকম্পেরই উৎসস্থল ছিল আলাদা আলাদা জায়গায়। যদিও, ভূমিকম্পগুলির তীব্রতা কম থাকায় কোনও প্রাণহানি কিংবা ক্ষয়ক্ষতির খবর পাওয়া যায়নি।

আরও পড়ুন:সওকতের সঙ্গেই ভাঙড়ের দায়িত্বে সব্যসাচী, আদিবাসী সেলের দায়িত্বে বীরবাহা

শনিবার দুপুর ২টো ৩ মিনিটে প্রথম বারের জন্য কেঁপে ওঠে উপত্যকার মাটি। রিখটার স্কেলে ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৩ । প্রাথমিক ভাবে মনে করা হয় ওই ভূমিকম্পের উৎসস্থল ছিল জম্মু-শ্রীনগর জাতীয় সড়কের ধারে অবস্থিত পর্বতসঙ্কুল রামবান জেলা। দ্বিতীয় ভূমিকম্পটির উৎসস্থল ছিল লাদাখের লেহ্ থেকে ২৭১ কিমি উত্তর-পূর্বে অবস্থিত একটি জায়গায়। এই ভূমিকম্পের জেরেই রাত ৯.৪৪ মিনিট নাগাদ কেঁপে ওঠে লাদাখ এবং সংলগ্ন এলাকা। রিখটার স্কেলে তীব্রতার মাত্রা ছিল ৪.৫। মাত্র ১৫ মিনিটের ব্যবধানে আরও একটি ৪.৪ মাত্রার ভূমিকম্প হয় কাশ্মীরে।

শনিবার গভীর রাতে ৪.১ মাত্রার আরও একটি ভূমিকম্প হয় জম্মু ও কাশ্মীরে। কম্পনের উৎসস্থল লেহ থেকে ২৯৫ কিলোমিটার উত্তর-পূর্বে অবস্থিত একটি জায়গায়।এরপর রবিবার ভোর ৩টে ৫০ মিনিটে পঞ্চম ভূমিকম্পটি অনুভূত হয়। জম্মুর কাটরা শহর থেকে প্রায় ৮০ কিমি পূর্বে ছিল এই কম্পনের উৎসস্থল। রিখটার স্কেলে মাত্রা ছিল ৪.১।

Related articles

কড়া নজরদারিতে রাজ্য নির্বিঘ্নে হল নিট পরীক্ষা

চলতি বছর রবিবার হয়ে গেল ডাক্তারি কোর্সে ভর্তির সর্বভারতীয় প্রবেশিকা পরীক্ষা।  ন্যাশনাল টেস্টিং এজেন্সির তত্ত্বাবধানে গোটা দেশজুড়ে প্রায়...

পরপর ছয় বলে ছটা ছয়, ইতিহাস তৈরি রিয়ান পরাগের

ইডেন গার্ডেন্সে রাজস্থান রয়্যালস(RR) জিতে পারেনি ঠিকই। কিন্তু ঐতিহ্যের ইডেনেই ইতিহাস তৈরি করলেন রিয়ান পরাগ(Riyan Parag)। পরপর ছয়...

ব্যানার-হোর্ডিংয়ে ছেয়ে গিয়েছে এলাকা! মুর্শিদাবাদে মুখ্যমন্ত্রীকে স্বাগত জানাতে প্রস্তুত তৃণমূল 

সোমবার ঝটিকা সফরে মুর্শিদাবাদে যাচ্ছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মঙ্গলবার সকালে বহরমপুর থেকে রওনা হয়ে তিনি পৌঁছাবেন ধুলিয়ানে। সূত্রের...

পাক রেঞ্জারের বদলে পূর্ণম কুমার! কতটা আশার আলো দেখছেন স্ত্রী

পাকিস্তানের সেনার হাতে বন্দি রিষড়ার বিএসএফ (BSF) জওয়ান পূর্ণম কুমার সাউ। স্বামীকে ফিরিয়ে আনতে ফিরোজপুর সীমান্ত পর্যন্ত গিয়েছিলেন...
Exit mobile version