Monday, November 10, 2025

খাবার দিতে ব্যবহার করা যাবে না খবরের কাগজ! কড়া নির্দেশ কেন্দ্রের

Date:

ভারতে পুরনো সংবাদপত্র (Newspaper) বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করা হয়। খবরের কাগজ প্রথমেই যে কাজে লাগানো হয়, তা হল খাদ্য সামগ্রী রাখা ও খাবার পরিবেশনের জন্য। কিন্তু এবার খাদ্য সামগ্রী প্যাকিং, সংরক্ষণ এবং পরিবেশনের জন্য খবরের কাগজের ব্যবহার বন্ধের নির্দেশ দিল এফএসএসএআই (FSSAI)। ফুড সেফটি অ্যান্ড স্ট্যান্ডার্ড অথরিটি অব ইন্ডিয়া-র তরফে সাফ জানানো হয়েছে, এখন থেকে খবরের কাগজে আর কোনও রকমের খাবার দেওয়া যাবে না। খবরের কাগজ থেকে স্বাস্থ্যগত সমস্যা (Health Issue) হতে পারে বলেই খাদ্য নিয়ন্ত্রণ সংস্থার এমন সিদ্ধান্ত বলে খবর।

এফএসএসএআই-র তরফে নির্দেশিকা জারি করে সাফ জানানো হয়েছে, খবরের কাগজে ব্যবহার করা কালিতে থাকে একাধিক বায়ো-অ্যাকটিভ পদার্থ। যা কাগজের ঠোঙায় রাখা খাবারে সহজেই সংক্রমিত হয় ও শরীরে বিষাক্ত প্রভাব ফেলে। পাশাপাশি এই কালিতে যে ‘সলভেন্ট’ ব্যবহার করা হয় তাও শরীরের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। সংস্থার সিইও জি কমলা বর্ধনা রাও জানিয়েছেন, সারা দেশে ক্রেতাদের এবং খাদ্য বিক্রেতাদের খাদ্য সামগ্রী পরিবেশন এবং সংরক্ষণের জন্য খবরের কাগজের ব্যবহার অবিলম্বে বন্ধ করা প্রয়োজন। ক্যানসারের মতো মারণরোগের ঝুঁকি এড়াতেই এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

তবে এই প্রথম নয়, এর আগেও খাদ্য নিয়ন্ত্রক সংস্থা খাবারের জন্য সংবাদপত্র ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছিল। সিঙাড়া, পকোড়ার মতো তেলে ভাজা খাবার থেকে বাড়তি তেল শুষে নিতেও সংবাদপত্র ব্যবহারে কঠোর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে।

 

 

 

Related articles

সিনেমা দেখে খুনের ছক! স্ত্রীকে পুড়িয়ে নদীতে ছাই ফেলে থানায় অভিযোগ স্বামীর

সিনেমা দেখেই পরিকল্পনা! ‘দৃশ্যম’ দেখে অপরাধের ছক কষেছিলেন পুনের (Pune) বাসিন্দা সমীর যাদব। ৩৮ বছরের স্ত্রী অঞ্জলি যাদব...

১ ডিসেম্বর থেকে নয়া হারে আবগারি শুল্ক কার্যকর! রাজ্যে কত হচ্ছে সুরার দাম

শীতের শুরুতে মৌতাতের পরিকল্পনা করলে, সেই আনন্দে কিছুটা ধাক্কা। কারণ পশ্চিমবঙ্গে (West Bengal) বাড়ছে সব ধরনের মদের  দাম...

অচলায়তন ভেঙে মুক্ত চিন্তাভাবনার অঙ্গন হবে বাংলা: রাখি-রিয়াকে শুভেচ্ছা তরুণদের আইকন অভিষেকের

তিনি যুব সমাজের আইকন। তৃণমূলের (TMC) সেনাপতি অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে (Abhishek Banerjee) ঘিরে সব সময়ই তরুণ প্রজন্মের জনজোয়ার। আর...

পাঁচবারের কাউন্সিলর, তবু নাম উড়ে গেল ভোটার তালিকা থেকে! চাঞ্চল্য খড়দহে

শেষবার এসআইআর হয়েছিল ২০০২ সালে। সেই তালিকায় তাঁর নাম যে ছিল, তার প্রমাণ, সেবার তিনি কাউন্সিলর (councilor) নির্বাচিত...
Exit mobile version