ISRO প্রধানের আত্মজীবনীতে বিস্ফো*রক তথ্য! ‘ভি*লেন’ শিবান?

জানা যাচ্ছে এস সোমনাথের আত্মজীবনীতে চন্দ্রযান-৩ এর সাফল্য নিয়ে যেমন কথা আছে তেমনই অসফলতা নিয়েও একাধিক অভিজ্ঞতা বর্ণনা করা হয়েছে।

0
1

ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থার চেয়ারম্যান এস সোমনাথের (ISRO Chairman S Somnath)আত্মজীবনী প্রকাশ নিয়ে ক্রমাগত বাড়ছে বিতর্ক। সম্প্রতি চন্দ্রযান-à§© (Chandrayaan 3)মিশনের অভূতপূর্ব সাফল্যের পর শিরোনামে ইসরো (ISRO)প্রধান। তাঁর কর্মময় জীবনের নানা অধ্যায়কে বইয়ের পাতায় ধরতে চেয়েছিলেন তিনি। কিন্তু শেষ মুহূর্তে সিদ্ধান্ত বদল। শনিবার সোমনাথ (S Somnath) জানান, তাঁর আত্মজীবনী ‘নিলাভু কুদিচা সিমহঙ্গল’ এখন প্রকাশ পাচ্ছে না। আসলে এই আত্মজীবনীতে তিনি দাবি করেছেন, ইসরো প্রধান হওয়ার পথে নানা প্রতিবন্ধকতার মুখে পড়েছিলেন। এমনকি প্রাক্তন চেয়ারম্যান কে শিবান তাঁর উন্নতিতে নানা বাধা দেওয়ার চেষ্টা করেছিলেন বলে জানা যায়। এরপরই বিতর্ক বাড়ে, তাই কিছুটা চাপের মুখে হলেও এবার সিদ্ধান্ত বদল!

জানা যাচ্ছে এস সোমনাথের আত্মজীবনীতে চন্দ্রযান-à§© এর সাফল্য নিয়ে যেমন কথা আছে তেমনই অসফলতা নিয়েও একাধিক অভিজ্ঞতা বর্ণনা করা হয়েছে। চন্দ্রযান-২ মিশনের ব্যর্থতার কারণ ব্য়াখ্যা করে তিনি লেখেন যে তাড়াহুড়ো করতে গিয়ে প্রয়োজনীয় পরীক্ষাগুলি না করেই চন্দ্রযান-২ উৎক্ষেপণ করা হয়, তাই চাঁদের মাটি ছোঁয়ার আগেই যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। নাম না করে কি তিনি প্রাক্তন প্রধানের দিকে আঙুল তোলেন? সোমনাথ অবশ্য বলেছেন সব প্রতিষ্ঠানেই উত্তরণের ক্ষেত্রে একাধিক বাধার সম্মুখীন হতে হয়। তাঁর ক্ষেত্রেও এমনটা হয়েছে। এরপরই ইসরোর প্রাক্তন প্রধান কে শিবনও তাঁর পদোন্নতি আটকানোর চেষ্টা করেছিলেন বলে তিনি দাবি করেন! যদিও এর প্রেক্ষিতে সোমনাথ বলছেন, “কোনও একটি উঁচু জায়গায় পৌঁছতে গেলে প্রতিটি মানুষকেই নানা ধরনের চ্যালেঞ্জের মধ্যে দিয়ে যেতে হয়। আমি কেবল নির্দিষ্ট একটা পয়েন্ট তুলে ধরেছিলাম। কাউকে ব্যক্তিগতভাবে আক্রমণ করতে চাইনি। আমি আত্মজীবনীর মাধ্যমে তাদেরকে আরও উদ্বুদ্ধ করতে চেয়েছিলাম, যারা জীবনের নানা প্রতিবন্ধকতার সঙ্গে লড়ে সাফল্য অর্জন করেছেন। কাউকে সমালোচনা করার জন্য বই লিখিনি আমি।” শিবান অবশ্য এই নিয়ে কোনও মন্তব্য করেননি।