২০০৩ এর বদলা হলো না ২০২৩-এ। তীরে এসে তরী ডুবল। একদিনের ক্রিকেট বিশ্বকাপের ফাইনালে হার ভারতের। এদিন ফাইনালে অস্ট্রেলিয়ার কাছে ৬ উইকেটে হারল টিম ইন্ডিয়া। অজিদের হয়ে দুরন্ত ব্যাটিং ট্রাভিস হেডের। ১৩৭ রান করেন তিনি। এই জয়ের ফলে ছ’বার বিশ্বকাপ জয়ের স্বাদ পেল টিম ইন্ডিয়া। এদিন কার্যত ব্যাটিং ব্যর্থতায় ডুবল টিম ইন্ডিয়া।

এবারও হলো না। প্রথমে ব্যাট করতে নেমেই চাপে পরে ভারত। টসে জিতে প্রথমে বল করার সিদ্ধান্ত নেন অস্ট্রেলিয়া অধিনায়ক প্যাট কামিন্স। এদিন ব্যাটিং ব্যর্থতায় ডোবালো টিম ইন্ডিয়াকে। ব্যাট হাতে ব্যর্থ শুভমন গিল, শ্রেয়স আইয়র, সূর্যকুমার যাদব। প্রথমে ব্যাট করে শুরুতেই ধাক্কা খায় টিম ইন্ডিয়া। আত্র চার রানে আউট হন শুভমন গিল। ৭ বলে মাত্র ৪ রান করে সাজঘরে ফিরে যান গিল। পঞ্চম ওভারেই ভারত প্রথম ধাক্কাটা খেল। এরপরই আউট হন ভারত অধিনায়ক রোহিত শর্মা। ৪৭ রান করেন। অফ সাইডে ক্যাচ ওঠে। ট্র্যাভিস হেড পিছনের দিকে দৌড়ে গিয়ে ডাইভ দিয়ে রোহিতের ক্যাচটি ধরেন। চার রানে আউট হন শ্রেয়স আইয়র। কামিন্সের বলে খোঁচা মেরে ইংলিশকে ক্যাচ দেন শ্রেয়স। ৫৪ রান করেন বিরাট কোহলি। এই রান করার সুবাদে নজির গড়েন কোহলি। রবীন্দ্র জাদেজা করেন ৯ রান। ৬৬ রান করেন রাহুল। ১৮ রান সূর্যকুমার যাদবের। ১০ রান কুলদীপ যাদবের। অজিদের হয়ে তিন উইকেট মিচেল স্টার্কের। দুটি করে উইকেট নেন প্যাট ক্যামিন্স এবং জস হ্যাজলউড। একটি করে উইকেট নেন গ্লেন ম্যাক্সওয়েল এবং অ্যাডাম জাম্পা।
জবাবে ব্যাট করতে নেমে প্রথমে ধাক্কা খেলেও সহজে জয় তুলে নেয় অস্ট্রেলিয়া। সৌজন্যে হেড এবং লাবুশানে। ১৩৭ রান করেন হেড। ৫৮ রানে অপরাজিত লাবুশানে। ৭ রান করেন ডেভিড ওয়ার্নার। ১৫ রান করেন মিচেল মার্শ। ৪ রান করেন স্টিভ স্মিথ। ভারতের হয়ে দুই উইকেট যশপ্রীত বুমরাহর। একটি করে উইকেট নেন মহম্মদ শামি এবং মহম্মদ সিরিজ।

আরও পড়ুন:হতা.শ রোহিত, ভারতের পারফরমেন্সে চোখে জল বিরাটের!
