জয়নগরে নি.হত অঞ্চল সভাপতির পরিবারের পাশে তৃণমূল, বিরোধীদের তু.লোধনা ফিরহাদের

গ্রামবাসীদের রোষের মুখে পুড়িয়ে দেওয়া হয় দলুয়াখাকি গ্রামে একের পর এক বাড়ি।

জয়নগরে খুন হওয়া তৃণমূল নেতা সইফুদ্দিন লস্করের বাড়িতে রবিবার গেলেন মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম। এদিন ফিরহাদ বলেন, এখানে যদি আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি হয় তাহলে পুলিশকে সেটা নিয়ন্ত্রণে আনতে হবে। বিরোধীদের কটাক্ষ করে ফিরহাদ বলেন, ‘কেউ এসে এই এলাকায় উস্কানি দেওয়ার চেষ্টা করলে, এখানের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নষ্ট করার চেষ্টা করলে পুলিশকেই তো সামলাতে হবে। ওঁরা তো এখানে ছবি তোলার জন্য আসতে চাইছিলেন। কিন্তু কাজটা তো পুলিশকেই করতে হয়েছে। অপরাধীদের ধরতে হয়েছে পুলিশকে।

উল্লেখ্য, ১৩ নভেম্বর ভোরে গুলি করে খুন করা হয় তৃণমূলের অঞ্চল সভাপতিকে। তারপরই পিটিয়ে খুন করা হয় সন্দেহভাজন সাহাবুদ্দিন লস্করকে। গ্রামবাসীদের রোষের মুখে পুড়িয়ে দেওয়া হয় দলুয়াখাকি গ্রামে একের পর এক বাড়ি। জয়নগরে তৃণমূল নেতা মৃত্যুর ঘটনায় উত্তপ্ত হয়ে ওঠে পরিস্থিতি। শাসক দলের নেতাদের দাবি ছিল এই ঘটনায় যোগ রয়েছে সিপিএম-এর। পুলিশি তৎপরতায় যাদের গ্রেফতার করা হয়, তাদের প্রত্যেকের সঙ্গে সিপিএম যোগ স্পষ্ট হওয়ায়, শাসকদলের অভিযোগে সিলমোহর পড়ে। হাই কোর্টের নির্দেশের পর ইতিমধ্যে গ্রামে পৌঁছেছে ত্রাণসামগ্রী। আতঙ্ক কাটিয়ে ধীরে ধীরে স্বাভাবিক ছন্দে ফিরছে দলুয়াখাকি।

 

Previous articleভোটের রাজস্থানে বাজেয়াপ্ত ৬৯০ কোটির মদ, ড্রাগস ও নগদ! রিপোর্ট কমিশনের
Next articleবিশ্বকাপ জিতেও উৎসবে পালন করতে পারছে না অস্ট্রেলিয়া, কিন্তু কেন?