Wednesday, November 12, 2025

বাবা মুখ্যমন্ত্রী, ছেলে উপমুখ্যমন্ত্রী! লোকসভার আগে ছেলেকে গুরুদায়িত্ব দিচ্ছেন স্ট্যালিন

Date:

লোকসভা নির্বাচনের আগে ছেলেকে গুরু দায়িত্ব দিতে চলেছেন বাবা। তামিলনাড়ু রাজনীতিতে জোর জল্পনা উদয়ানিধি স্ট্যালিনকে উপমুখ্যমন্ত্রী পদে বসাতে চান মুখ্যমন্ত্রী এমকে স্ট্যানিল। ২০২২ সালের ডিসেম্বরে বাবার মন্ত্রিসভার সদস্য হয়েছিলেন উদয়ানিধি স্ট্যালিন (Udhayanidhi Stalin)। স্ট্যালিনের সরকারে ক্রীড়া-যুবকল্যাণ মন্ত্রকের দায়িত্ব সামলাচ্ছেন তাঁর ছেলে। এর আগে অভিনেতা হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করেছিলেন স্ট্যালিন পুত্র। কয়েকটি হিট সিনেমায় অভিনয়ের পর, সেসবের পাট চুকিয়ে রাজনীতিতে পা দেন তিনি।

২০২১ নির্বাচনে প্রথমবার ভোটে দাঁড়িয়ে বিধায়ক হওয়ার পর রাজ্যের মন্ত্রী হয়েছিলেন উদয়ানিধি। ক মাস আগে সনাতন ধর্মকে নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য করেছিলেন ৪৬ বছরের উদয়ানিধি। স্ট্যালিন পুত্রের বিতর্কিত মন্তব্য অস্বস্তিতে পড়েছিলেন ইন্ডিয়া শিবিরের নেতারা।

এম করুণানিধি-র পুত্র স্ট্যালিন এবার তার পরিবারের পরবর্তী প্রজন্মকে সিংহাসনে বসানোর প্রস্তুতি শুরু করে দিলেন। ১৯৬৯ সালে প্রথমবার তামিলনাড়ুর মুখ্যমন্ত্রী হয়েছিলেন করুণানিধি। মেরিনা বিচের রাজ্যে পাঁচ দফায় প্রায় ২৪ বছর রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন ডিএমকে-র প্রাক্তন প্রধান করুণানিধি। শেষবার করুণানিধি রাজ্যের মসনদে বসেছিলেন ২০১১ সালে। এরপর ২০২১ সালে করুণানিধি পুত্র স্ট্যালিন প্রথমবার তামিলনাড়ুর মুখ্যমন্ত্রী হন।

Related articles

লক্ষ্য ২০২৭! ২৫ নভেম্বর শুরু ঘাটাল মাস্টারপ্ল্যানের দ্বিতীয় পর্যায়ের কাজ

ঘাটাল মাস্টারপ্ল্যান প্রকল্পের দ্বিতীয় পর্যায়ের কাজ শুরু হচ্ছে আগামী ২৫ নভেম্বর থেকে। রাজ্যের সেচ ও জলপথ মন্ত্রী মানস...

রাজ্যের সমবায় ব্যাঙ্কে স্বচ্ছতা আনতে চালু অনলাইন অডিট ব্যবস্থা

রাজ্যের সমবায় ব্যাঙ্কগুলির আর্থিক লেনদেনে স্বচ্ছতা আনতে বড় পদক্ষেপ নিল রাজ্য সরকার। এ বার থেকে সমস্ত সমবায় সমিতি...

সরকারি প্রকল্পে স্বচ্ছতা বাড়াতে চালু হচ্ছে জিও ট্যাগিং ব্যবস্থা! নির্দেশিকা জারি নবান্নের 

সরকারি প্রকল্পের বাস্তবায়ন ও তদারকিতে আরও স্বচ্ছতা আনতে বড় পদক্ষেপ নিল রাজ্য সরকার। নবান্নের নির্দেশে এবার থেকে রাজ্যের...

মুখ্যমন্ত্রীকে কটূক্তি! ‘নারীবিদ্বেষী’ শান্তনু ঠাকুরের ইস্তফার দাবি তৃণমূলের

বিজেপি বাংলাকে সম্মান করে না। এই বিজেপি মহিলাদেরও সম্মান করে না, করতে জানেও না। সেটা আরও একবার প্রমাণ...
Exit mobile version