লাল-হলুদে উচ্ছ্বাস, কেক কেটে সুপার কাপ জয়ের সেলিব্রেশনে কোচ-ক্লেটন

দুপুর ৩-৩০ বিমানবন্দরে নামে ইস্টবেঙ্গল। কিন্তু বিমান বন্দর থেকে ক্লাবে আস্তে গোটা দলের সময় লাগলো সাড়ে চার ঘন্টা। গোটা টিমকে স্বাগত

কথা ছিলো বিকেল ৪-এর সময় ইস্টবেঙ্গল ক্লাবে আসবেন লাল-হলুদ কোচ কার্লোস কুয়াদ্রাত এবং ক্লেটন সিলভারা। তারপর ক্লাব লনে উত্তোলন করবেন ক্লাব পতাকা। কিন্তু সমর্থকদের ভালোবাসার জোয়াড়ে ক্লাব তাঁবুতে কোচ ফুটবলাররা এসে পৌঁছালেন রাত ৮ । আবেগের জোয়ারে ভাসলো গোটা লাল-হলুদ ।

দুপুর ৩-৩০ বিমানবন্দরে নামে ইস্টবেঙ্গল। কিন্তু বিমান বন্দর থেকে ক্লাবে আস্তে গোটা দলের সময় লাগলো সাড়ে চার ঘন্টা। গোটা টিমকে স্বাগত জানাতে বিমান বন্দরে উপস্থিত হাজার হাজার সমর্থক। বিমান বন্দর থেকে গোটা টিমকে স্লোগান-র‍্যালি দিয়ে নিয়ে আসেন লাল-হলুদ সমর্থকেরা। বিমানবন্দরে চিত্রটা যখন এরকম। অপরদিকে ক্লাব তাঁবুতে সাজো সাজো রব। লেসলি ক্লডিয়াস সরণীতে লাল-হলুদ সমর্থকদের জন জোয়ার। স্লোগানে ভরে ওঠে গোটা ক্লাব চত্বর। একে একে আসেন প্রাক্তন ফুটবলার বিকাশ পাঁজি, অলোক মুখোপাধ্যায়রা। আসলেন ইমামি কর্তারা। পতাকা উত্তোলন করলেন তারা। এরপরই এলো সেই মুহুর্ত। ক্লাবে পা রাখলেন কোচ কার্লোস কুয়াদ্রাত, অধিনায়ক ক্লেটন সিলভা, হিজাজিরা। ছিলেন ক্লাব শীর্ষকর্তা দেবব্রত সরকার। কোচ-ফুটবলাররা ক্লাব মাঠে পা রাখতেই লাল-হলুদ সমর্থকদের স্লোগানে ভেসে যান তাঁরা। সমর্থকদের উদ্দেশে ধন্যবাদ জানান কুয়াদ্রাত। এরপরই কেক কেটে সুপার কাপ জয়ের সেলিব্রেশনে মাতেন তাঁরা। সামনে থাকে সুপার কাপ ট্রফিও।

এই সেলিব্রেশনের মধ্যে দিয়েই যেন আইএসএল দ্বিতীয় লেগের সূচনা করে দিলেন কুয়াদ্রাত। দুদিনের ছুটি, তারপর মিশন ডার্বিতে নামবে লাল-হলুদ। ৩ ফেব্রুয়ারি ডার্বি। সেই ম্যাচে নিজেদের উজার করার কথা জানান লাল-হলুদ কোচ। সমর্থকদের চোখও যেন সেই আশাই বুনছেন। এদিকে সূত্রের খবর, আগামিকাল জরুরি বৈঠকে বসছেন ক্লাবকর্তা এবং ইমামি কর্তারা। যেখানে আলোচনার বিষয় নতুন বিদেশি, ডার্বি।

আরও পড়ুন- সুপার কাপ জয় লাল-হলুদের, শুভেচ্ছা মুখ্যমন্ত্রীর

Previous articleগ্রামীণ উন্নয়নে হ্যামিল্টনের ভাবনার ‘পরশমণি’: আলাপন- অনুপ সম্পাদিত ‘The Philosopher’s Stone’
Next articleবরাদ্দ দেয়নি কেন্দ্র! এবার আবাস যোজনার বাড়ি করে দেওয়ার উদ্যোগ রাজ্যের