Sunday, August 24, 2025

প্রয়াত বাংলার প্রবীণতম ভোটার (Aged Voter)। মৃত্যুকালে বয়স হয়েছিল ১১৪ বছর। ১০০-এর গন্ডি আগেই পেরিয়েছিলেন। গত পঞ্চায়েত নির্বাচনেও (Panchayat Election) নিজে বুথে গিয়ে ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছিলেন। কিন্তু বুধবার সন্ধ্যায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন কাঁকসার (Kanksa) হারাধন সাহা Haradhan Saha)। বুধবার সন্ধের পর কাঁকসার জঙ্গলমহলের সরস্বতী গঞ্জের বাড়িতেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। লোকসভা নির্বাচনের (Loksabha Election) মুখে তাঁর এমন পরিণতিতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে পরিবারে। ব্রিটিশ শাসিত ভারতে জন্ম হারাধন বাবুর। তবে ভোটার কার্ডে তাঁর বয়স ১০৫ বছর লেখা থাকলেও তাঁর বয়স মে ১১৪ তা স্বীকার করেছেন ওই বৃদ্ধের পরিবার।


পরিবার সূত্রে খবর, ২০১৯ সালে লোকসভা নির্বাচনের সময় নাতি নিত্যানন্দ শাহকে সঙ্গে নিয়ে পায়ে হেঁটে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সমর্থনে প্রচার করেছিলেন তিনি। তবে সূত্রের খবর, ২০২১ সালে বিধানসভা নির্বাচনে নির্বাচন কেন্দ্রে যেতে না পারলেও বাড়িতে বসেই পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিয়েছিলেন তিনি। এরপর ২০২৩ সালে পঞ্চায়েত নির্বাচনে ফের লাঠি হাতে ভোট দিতে পৌঁছে যান নির্বাচন কেন্দ্রে। কিন্তু বছর ঘুরতেই দামামা বেজে গিয়েছে লোকসভা নির্বাচনের। ইতিমধ্যে জোরকদমে শুরু প্রস্তুতি। আর তার মধ্যেই ঘটে গেল দূর্ঘটনা।

হারাধনবাবুর পরিবার সূত্রে খবর, খুবই শক্ত মনের মানুষ ছিলেন তিনি। ১১৪ বছর বয়সেও একেবারে সোজা হাঁটতে পারতেন। শরীরেও কোনও সমস্যা ছিল না। তবে স্থানীয় সূত্রে খবর, জঙ্গলমহলের সরস্বতীগঞ্জ গ্রামে জন্মলগ্ন থেকেই আছেন তিনি। শোনা যায় ব্রিটিশ ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনেও নাকি লড়েছিলেন হারাধনবাবু। তবে আচমকা প্রবীণ মানুষের মৃত্যুতে এলাকায় নেমেছে শোকের ছায়া।


পরিবার সূত্রে খবর, ২০১৯ সালে লোকসভা নির্বাচনের সময় নাতি নিত্যানন্দ শাহকে সঙ্গে নিয়ে পায়ে হেঁটে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সমর্থনে প্রচার করেছিলেন তিনি। তবে সূত্রের খবর, ২০২১ সালে বিধানসভা নির্বাচনে নির্বাচন কেন্দ্রে যেতে না পারলেও বাড়িতে বসেই পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিয়েছিলেন তিনি। এরপর ২০২৩ সালে পঞ্চায়েত নির্বাচনে ফের লাঠি হাতে ভোট দিতে পৌঁছে যান নির্বাচন কেন্দ্রে। কিন্তু বছর ঘুরতেই দামামা বেজে গিয়েছে লোকসভা নির্বাচনের। ইতিমধ্যে জোরকদমে শুরু প্রস্তুতি। আর তার মধ্যেই ঘটে গেল দূর্ঘটনা।

হারাধনবাবুর পরিবার সূত্রে খবর, খুবই শক্ত মনের মানুষ ছিলেন তিনি। ১১৪ বছর বয়সেও একেবারে সোজা হাঁটতে পারতেন। শরীরেও কোনও সমস্যা ছিল না। তবে স্থানীয় সূত্রে খবর, জঙ্গলমহলের সরস্বতীগঞ্জ গ্রামে জন্মলগ্ন থেকেই আছেন তিনি। শোনা যায় ব্রিটিশ ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনেও নাকি লড়েছিলেন হারাধনবাবু। তবে আচমকা প্রবীণ মানুষের মৃত্যুতে এলাকায় নেমেছে শোকের ছায়া।

Related articles

আবেগঘন বার্তা দিয়ে ক্রিকেটকে বিদায় চেতেশ্বর পূজারার

ভারতীয় ক্রিকেট দলের বহু টেস্ট জয়ের স্বাক্ষী তিনি। বহু ম্যাচে একা হাতে ভারতকে বাঁচিয়েওছেন। এবার সেই চেতেশ্বর পূজারাই(Cheteshwar...

বিহারে এত পাক নাগরিক! জানেই না প্রশাসন

বাংলার অরক্ষিত সীমান্ত পেরিয়ে বাংলাদেশের নাগরিকদের অনুপ্রবেশ নিয়ে চিৎকার করছেন অমিত শাহ। এবার সীমান্তে অমিত শাহের (Amit Shah)...

চলন্ত ট্রেনের ওপর ছিঁড়ে পড়ল বিদ্যুতের তার, আতঙ্কিত যাত্রীরা

বড়সড় ট্রেন দূর্ঘটনার হাত থেকে রক্ষা। সঠিক সময়ে ট্রেন দাঁড় না করালে রবিবার সকালেই ঘটে যেত এক ভয়ঙ্কর...

দরিদ্রতম মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, দেশে সবচেয়ে ধনী মুখ্যমন্ত্রী কে? রইল তালিকা

দেশে কোটিপতি মুখ্যমন্ত্রীদের ভিড়ে ব্যতিক্রম শুধু একজন। তিনি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়(Mamata Banerjee)। বর্তমানে দেশে সবথেকে গরিব মুখ্যমন্ত্রী তিনি।...
Exit mobile version