Monday, May 19, 2025

রাজ্যে প্রথম দফা নির্বাচনে ২৬৩ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী, গুরুত্ব BSF-কেই!

Date:

লোকসভা নির্বাচনের প্রথম দফায় কেন্দ্রীয় বাহিনীর সংখ্যা ঘোষণা করল কমিশন। কেন্দ্রীয় বাহিনীর আধিকারিকদের সঙ্গে আলোচনার পরে নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে ২৬৩ কোম্পানি বাহিনী মোতায়েন করার কথা ঘোষণা করা হয়। এর মধ্যে কোচবিহারে সব থেকে বেশি বাহিনী মোতায়েন থাকবে, সেখানে ১১২ কোম্পানি থাকবে। আলিপুরদুয়ারে ৬৩ কোম্পানি বাহিনী ও জলপাইগুড়িতে ৮৮ কোম্পানি বাহিনী মোতায়েন রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বাহিনীর যে বিন্যাস প্রকাশ করা হয়েছে তাতে দেখা যাচ্ছে তিন কেন্দ্রেই বিএসএফ-এর সংখ্যা বেশি রাখা হয়েছে।

ইতিমধ্যেই সাত দফা নির্বাচনে রাজ্যে প্রতি বুথে কেন্দ্রীয় বাহিনী রাখা সম্ভব হচ্ছে না বলেই জানানো হয়েছিল নির্বাচন কমিশনের তরফে। সেই কারণে পর্যাপ্ত রাজ্য পুলিশের সাহায্য নেওয়ার কথাও জানানো হয়। শুধুমাত্র স্পর্শকাতর এলাকার বুথে কেন্দ্রীয় বাহিনী রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। প্রথম দফায় নির্বাচন ১৯ এপ্রিল কোচবিহার, জলপাইগুড়ি, আলিপুরদুয়ারে। ইতিমধ্যেই কেন্দ্রীয় পর্যবেক্ষকরা জেলা প্রশাসনের সঙ্গে বৈঠকও শুরু করেছেন। তারই মধ্যে প্রথম দফায় ২৬৩ কোম্পানি বাহিনীর ঘোষণা কমিশনের।

বাহিনী বিন্যাস
কোচবিহার
বিএসএফ – ৪৮ কোম্পানি
সিআরপিএফ – ৬৪ কোম্পানি

জলপাইগুড়ি
বিএসএফ – ২৫ কোম্পানি
এসএসবি – à§® কোম্পানি

আলিপুরদুয়ার
বিএসএফ – ৪৮ কোম্পানি
আইটিবিপি – à§« কোম্পানি
এসএসবি – ৬ কোম্পানি

 

Related articles

ব্যারাকপুর, শেওড়াফুলি! জ্যোতির ভ্লগে শহরের গুরুত্বপূর্ণ এলাকা

ট্রাভেল ব্লগারের নামে দেশের সেনার গোপণ তথ্য ফাঁস পাকিস্তানের গুপ্তচরদের কাছে। দেখলে মনেই হবে না কোনও তথ্য ফাঁস...

টিটাগড়ের বহুতলের ফাঁকা ঘরে বিস্ফোরণ! ঘটনাস্থলে পুলিশ

ফাঁকা বহুতলের ঘরে বিস্ফোরণে চাঞ্চল্য উত্তর চব্বিশ পরগণার টিটাগড়ে। বিস্ফোরণে ঘরের দেওয়ালের অংশ ভেঙে পাশের বাড়ির চালে গিয়ে...

পাকিস্তানের অপারেশন! অজ্ঞাত আততায়ীদের হাতে খুন লস্কর নেতা সইফুল্লাহ

একদিকে যখন পাক মদতপুষ্ট জঙ্গিদের খতম করতে অপারেশন সিন্দুর (Operation Sindur) চালিয়ে চলেছে ভারত, তখনই পাকিস্তান থেকে এলো...

বাংলাদেশকে ‘উচিত শিক্ষা’ দিতেই উদ্যোগ! কপোতাক্ষ নদের জল আটকাতে তৈরি হল স্লুইস গেট

উত্তর ২৪ পরগনার সীমান্তবর্তী বয়রা গ্রামে বাংলাদেশ থেকে প্রবাহিত কপোতাক্ষ নদের জল আটকাতে তৈরি হল স্লুইস গেট। বর্ষাকালে...
Exit mobile version