দূর্গতদের পাশে দাঁড়ানোর অনুমতি কেন দিল না কমিশন? প্রশ্ন শশী পাঁজার

ঝড়ে বিধ্বস্ত মানুষগুলোর পাশে দাঁড়াতে কিছুতেই রাজ্য সরকারকে অনুমতি দিল না নির্বাচন কমিশন

মিনি টর্নেডোর দাপটে ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে জলপাইগুড়ির ময়নাগুড়ির বার্নিশ অঞ্চল। প্রায় ১৬০০ বাড়ি মাটির সঙ্গে মিশে গিয়েছে।চারদিক জুড়ে শুধুই হাহাকারের চিত্র।ঝড়ে দূর্গতদের বিভিন্ন ভাবে সহযোগিতা করতে চেয়েছে রাজ্য সরকার।

ঝড়ে বিধ্বস্ত মানুষগুলোর পাশে দাঁড়াতে কিছুতেই রাজ্য সরকারকে অনুমতি দিল না নির্বাচন কমিশন। শুক্রবার সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে এমনই অভিযোগ করলেন মন্ত্রী শশী পাঁজা।

এদিন তিনি বলেন, অসমের বিহু উৎসবে বিভিন্ন সংগঠনকে টাকা দেওয়ার অনুমতি কমিশন দিয়েছে, অথচ এখানে মানবিক কারণে দুর্গতদের বাড়ি তৈরি করে দিতে চেয়েছিল রাজ্য সরকার। অথচ সেই অনুমতি দেওয়া হলো না। তার অভিযোগ, সবটাই উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। শুধুমাত্র বাংলাকে কোনও অনুমতি দেওয়া হচ্ছে না। মুখ্যমন্ত্রী আজ ঘোষণা করে দিয়েছেন ২০ হাজার টাকা দেওয়া হয়েছে এরপর আরো ৪০ হাজার টাকা দেওয়া হবে। প্রথম কিস্তির ৬০ হাজার টাকা পেয়ে যাবেন।একটা ন্যায্য দাবিতে দিল্লিতে নির্বাচন কমিশনের কাছে গিয়ে রীতিমতো হেনস্থা হয়েছে তৃণমূলের প্রতিনিধি দলকে। বেঙ্গালুরুর রামেশ্বরম ক্যাফেতে বিস্ফোরণের ঘটনায় অভিযুক্ত লুকিয়ে থাকা দুজনকে দু’ঘণ্টার মধ্যে ধরেছে রাজ্য পুলিশ। এনআইএ তার প্রশংসা করেছে। এই ঘটনার মধ্যে দিয়ে এনআইএর দুর্বলতা প্রকাশ পায়।
আসলে পশ্চিমবঙ্গকে ছোট করে দেখানো ওদের কাজ। নির্বাচন কমিশন নিরপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন সমস্ত রাজনৈতিক দলকে সমান সুযোগ দেওয়া হচ্ছে না বলে তিনি অভিযোগ করেন।




Previous articleকাঁথির কোনও পরিবার জঙ্গিদের আশ্রয় দেয়নি তো? প্রশ্ন তুলে তদন্তের দাবি কুণালের
Next articleভোটের পরেই নবজোয়ার-২, ধূপগুড়ির প্রচার সভায় জনজোয়ারে ভেসে ঘোষণা অভিষেকের