সীমান্তে ধর্মীয় সম্প্রদায়কে রক্ষায় কমিটি! শুক্রবার অনুপ্রবেশের চেষ্টার পর উদ্যোগী অমিত শাহ

হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকেই প্রতিবেশী দেশের ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের উপর আক্রমণকে পাখির চোখ করেছে মোদি সরকার

ইন্দো-বাংলাদেশ সীমান্ত নিয়ে এবার কমিটি গঠন মোদি সরকারের। শেষ কয়েকদিন ধরে ব্যাপক সংখ্যায় বাংলাদেশের নাগরিকরা বাংলার উত্তরের বিভিন্ন জেলার সীমান্তগুলি দিয়ে ভারতে ঢোকার চেষ্টা করেন। তারপরই সক্রিয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক। বিশেষভাবে বাংলাদেশের ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের উল্লেখ করে কমিটি গঠনের কথা জানান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ।

বিএসএফের ইস্টার্ন কম্যান্ডের এডিজিকে শীর্ষে রেখে কমিটি গঠনের কথা ঘোষণা করেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী। এই কমিটির উদ্দেশ্য দুই দেশের সীমান্তে বাংলাদেশের ভারতীয়, হিন্দু ও অন্যান্য সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা, জানান অমিত শাহ। বাংলাদেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর সঙ্গে যোগাযোগ রেখে কাজ করবে কমিটি, তাও জানান।

হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকেই প্রতিবেশী দেশের ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের উপর আক্রমণকে পাখির চোখ করেছে মোদি সরকার। কলকাতা শহরেও ধর্মীয় ভেদাভেদ তুলে ধরে মিছিল করা হয়েছে। এবার নতুন সংযোজন সীমান্তের জন্য বিশেষ কমিটি। প্রতিবেশী দেশের শান্তি প্রতিষ্ঠার থেকে এবার সীমান্তে ধর্মীয় সম্প্রদায়ের নিরাপত্তায় অগ্রাধিকার দিয়ে কমিটি গঠন অমিত শাহের।