Friday, May 16, 2025

OBC শংসাপত্র: রাজ্যের দাবিকে সামনে রেখেই নির্দেশ শীর্ষ আদালতের

Date:

Share post:

OBC শংসাপত্র বাতিল নিয়ে হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে আবেদন করেছিল রাজ্য সরকার। সেই মামলায় ধীরে চলো নীতি নিল সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court)।২০১০ সালের মে মাসের পর থেকে অন্যান্য অনগ্রসর সম্প্রদায়ভুক্তদের দেওয়া সব শংসাপত্র বাতিল করে দেয় কলকাতা হাই কোর্ট (Calcutta High Court)। সেই রায়ের উপর স্থগিতাদেশ চেয়ে শীর্ষ আদালতের দ্বারস্থ হয় রাজ্য। রাজ্যের আইনজীবী কপিল সিবাল কলকাতা হাই কোর্টের রায়ে স্থগিতাদেশ দেওয়ার আর্জি জানান। সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়ের বেঞ্চে এই মামলার শুনানি হয়। সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court) এই মামলায় ২৭ অগাস্ট ফের শুনানি হবে বলে জানিয়ে দিয়েছে।

গত ৫ অগাস্ট এই মামলার শুনানিতে রাজ্যকে নোটিশ জারি করে সুপ্রিম কোর্ট। বাম জমানার অবসান ঘটিয়ে রাজ্যে ক্ষমতায় আসার পর ৭৭টি পিছিয়ে পড়া সম্প্রদায়কে ওবিসি তালিকাভুক্ত করেছিল বাংলার সরকার। সম্প্রতি কলকাতা হাইকোর্ট ২০১১ সাল থেকে জারি হওয়া সমস্ত ওবিসি সার্টিফিকেট বাতিল করে দেয়। যার জেরে এক ধাক্কায় ৫ লক্ষ ওবিসি শংসাপত্র বাতিল হয়। এরপরই হাইকোর্টের রায়ের বিরোধিতা করে শীর্ষ আদালতের দ্বারস্থ হয় রাজ্য। এদিনের রায়ে নৈতিক জয় হল রাজ্য সরকারের। ওবিসিদের নিয়ে রাজ্যের ভাবনা যে অমুলক নয় এদিন ফের তা প্রমাণিত হল। তবে এই মামলার পরবর্তী শুনানিতে নজর থাকবে।






spot_img

Related articles

পাক-মুখোশ খুলতে একজোট সব দল: একাধিক দেশে প্রচারে যাবেন সাংসদরা

পহেলগাম হামলার (Pahalgam attack) পরে গোটা বিশ্ব থেকে সন্ত্রাসবাদের নিন্দা করা হয়েছে। কিন্তু কোথাও ভারতের পাশে দাঁড়ানোর বার্তা...

বিজেপি জমানায় বেকারত্ব বাড়ল ৫ শতাংশ! প্রকাশ্যে ভাঁওতাবাজি

বিজেপি জমানায় বেকারত্ব কমার লক্ষণ নেই। মোদি সরকারের দেওয়া সমস্ত প্রতিশ্রুতিই যে ভাঁওতা, তা ফের একবার প্রমাণ হল...

তৃণমূলে সাংগঠনিক পদে বড় রদবদল! নয়া তালিকা প্রকাশ, পদ থেকে সরানো হল সুদীপ-অনুব্রতকে

২০২৬-এর নির্বাচনের আগেই তৃণমূলের (TMC) সাংগঠনিক পদে বড়সড় রদবদল। বেশ কয়েকটি জায়গায় জেলা সভাপতিকে সরিয়ে কোর কমিটি গঠন...

পাকিস্তান টাকা খরচ করবে সন্ত্রাসবাদেই: IMF-কে পুণর্বিবেচনার আর্জি রাজনাথের

ভারতে সন্ত্রাসবাদী হামলা চালানোর নেপথ্যে পাকিস্তানেরই ভূমিকা ছিল। বিশ্বমঞ্চে দাবি করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। সেই যুক্তিতে...