প্রয়াত ১৯৯০ বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট ও গোল্ডেন বল জয়ী স্কিলাচ্চি

এফআইজিসি প্রধান গ্যাব্রিয়েল গ্রাভিনা তার বিবৃতিতে বলেছেন, তার গোল উদ্‌যাপন ইতালিয়ান ফুটবল ঐতিহ্যের চিরকালীন অংশ হয়ে থাকবে।

ফিরে যেতে হবে ৩৪ বছর আগে। সেই ফুটবল বিশ্বকাপের আয়োজক ছিল ইতালি। ঘরের মাঠে সেই বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট ও গোল্ডেন বল জিতে তারকা হয়ে গিয়েছিলেন স্কিলাচ্চি।পালের্মোয় ‘সিভিকো’ হাসপাতালে মলাশয়ের ক্যানসারে ভুগে প্রয়াত হলেন ১৯৯০ বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ ৬ গোল করা প্রাক্তন এই স্ট্রাইকার।ইতালি ফুটবল ফেডারেশন (এফআইজিসি) জানিয়েছে, এখন থেকে আগামী সপ্তাহের মধ্যে সব ম্যাচ শুরুর আগে স্কিলাচ্চিকে শ্রদ্ধা জানাতে ‘এক মিনিট নীরবতা’ পালন করা হবে। এফআইজিসি প্রধান গ্যাব্রিয়েল গ্রাভিনা তার বিবৃতিতে বলেছেন, তার গোল উদ্‌যাপন ইতালিয়ান ফুটবল ঐতিহ্যের চিরকালীন অংশ হয়ে থাকবে।

ইতালির প্রথম ফুটবলার হিসাবে জাপানের জে লিগে খেলতে গিয়েছিলেন স্কিলাচ্চি। ১৯৯৭ সালে যোগ দেন জুবিলো ইওয়াতায়। ১৯৯৭ সালে তাদের লিগ জিততে তার অবদান ছিল সর্বাগ্রে। ১৯৯৯ সালে পেশাদার ফুটবল থেকে অবসর নেন। ১৯৯০-এর পর আর কোনও বিশ্বকাপের দলে সুযোগ পাননি।১৯৮৮-৮৯ মরসুমে সর্বপ্রথম নজর কেড়েছিলেন। ইতালির দ্বিতীয় ডিভিশনে সর্বোচ্চ গোলদাতা হয়েছিলেন।এর পরে তাকে কিনেছিল জুভেন্টাস। ইতালীয় দলটির হয়ে তিনি ১৯৮৯-৯০ মরসুমে কোপ্পা ইতালিয়া এবং উয়েফা কাপ জিতেছিল। ১৯৯০ বিশ্বকাপে পরিবর্ত ফুটবলার হিসাবে অভিযান শুরু করলেও প্রতিযোগিতার শেষে ছ’গোল করে সর্বোচ্চ গোলদাতা হয়েছিলেন। সেমিফাইনালে আর্জেন্টিনা এবং তৃতীয় স্থানের ম্যাচে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে গোল করেছিলেন।মাত্র ৫৯ বছর বয়সে তার প্রয়ানে শোকের ছায়া ফুটবল বিশ্বে।









 

 

Previous articleবন্যা পরিস্থিতিতে সকলের সুস্থতা কামনা, কামারপুকুরে প্রার্থনা মমতার
Next articleকোন সূত্রে রি-ওপেন করা যায় ধনঞ্জয়ের ফাঁসির মামলা! দেখছে আইন দফতর