চিকিৎসক তরুণীর মৃত্যুর ঘটনায় এবার কেন্দ্রীয় এজেন্সির (CBI) নজর হাসপাতালের জুনিয়র চিকিৎসকদের দিকে। তথ্য প্রমাণ লোপাটে প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ (Sandip Ghosh) ঘনিষ্ঠ এই ট্রেনি ডাক্তারদের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। গত ৯ অগাস্ট আর জি কর হাসপাতালের (RG Kar Medical College and Hospital) সেমিনার রুমে পুলিশ পৌঁছনোর আগেই বেশ কয়েকজন জুনিয়র ডাক্তারের উপস্থিতির খবর সিবিআই-এর হাতে এসে পৌঁছেছে। ইনকোয়েস্টের সময় তাঁরা হাজির থাকায় সন্দেহ বাড়ছে।

CBI সূত্রে খবর অভিযুক্ত সন্দীপের সঙ্গে বেশ কয়েকজন জুনিয়র চিকিৎসকরা ঐদিন ফোনে কথা বলেছিলেন। ১০-১২ জনের বয়ান ইতিমধ্যেই রেকর্ড করা হয়েছে। ঘটনার দিন সকাল থেকেই তাঁদের গতিবিধি সেমিনার রুম ও সংলগ্ন অংশে, নির্দিষ্ট তথ্য প্রমাণ মিলেছে বলে দাবি কেন্দ্রীয় গোয়েন্দাদের। পাশাপাশি জেনারেল বডির বৈঠকেও তাঁদের উপস্থিতি এবং বিভিন্ন ভাবে পুলিশের ওপর চাপ সৃষ্টি করার প্রমাণ মিলেছে বলেও জানা যাচ্ছে। একদিকে যখন জুনিয়র ডাক্তাররা (WBJDF) তিলোত্তমার মৃত্যুর বিচার চেয়ে কর্মবিরতির পথে হাটছেন, তখন ওই ঘটনায় ট্রেনি ডাক্তারদের একাংশের যুক্ত থাকার অভিযোগে চাঞ্চল্য তৈরি হয়েছে।
