Monday, November 10, 2025

বিজয় দিবসের অনুষ্ঠানে সেনাবাহিনীর আত্মত্যাগকে কুর্নিশ মুখ্যমন্ত্রীর

Date:

বিজয় দিবসের অনুষ্ঠানে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ভূয়সী প্রশংসা করল সেনাবাহিনী। জিওসি (আইএনসি) ইস্টার্ন কমান্ড রামচন্দ্র তিওয়ারি বলেন, বাংলায় আমরা সবরকম সাহায্য পাই মুখ্যমন্ত্রীর তরফে। রাজ্য সরকারের সঙ্গে আমাদের একাধিক বিষয়ে মত বিনিময় করি এবং বিভিন্ন অনুষ্ঠানও করে থাকি। উনি এখানে এসেছেন, এটা আমাদের গর্বের বিষয়। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও রেসকোর্সে দাঁড়িয়ে ভারতীয় সেনাবাহিনীর ইতিহাসকে স্মরণ করে দেশের জন্য তাঁদের আত্মত্যাগকে কুর্নিশ জানিয়ে প্রশংসায় ভরিয়ে দেন।

মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ভারতীয় সেনাবাহিনী নিয়ে আমরা সবসময় গর্বিত। সেনাবাহিনী তাঁদের বলিদান ও কাজের মধ্যে দিয়ে আমাদের গর্বিত করেছে। আমাদের সেনাবাহিনীর শারীরিক সক্ষমতা ও নৈতিক দিকও প্রশংসাযোগ্য। এই বিজয় দিবসে একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের প্রসঙ্গ তুলে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, এই প্রেক্ষিতে বাংলা ও দেশের ভূমিকা উল্লেখযোগ্য। আমরা কোনওদিন মুক্তিযোদ্ধাদের ভুলতে পারব না। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে ভারতীয় সেনাবাহিনীর যে আত্মত্যাগ ও বলিদান রয়েছে তা ভোলার নয়। যদিও এখনকার বাংলাদেশের পরিস্থিতি জানি না। এ-বিষয়ে কেন্দ্র এবং ভারতীয় সেনাবাহিনী সিদ্ধান্ত নেবে। বাহিনীর শৌর্যের কথা বলতে গিয়ে তিনি চিন যুদ্ধের প্রসঙ্গ তোলেন। এরপর ১৯৭১-র মুক্তিযুদ্ধের কথা বলেন। এ প্রসঙ্গে প্রয়াত লতা মঙ্গেশকরের কালজয়ী সেই গানের (অ্যায় মেরে ওয়াতন কে লোগো) কথাও তিনি তুলে ধরেছেন। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, দেশের জন্য যাঁরা শহিদ হয়েছেন এই বিজয় দিবসে তাঁদের শ্রদ্ধা জানাই।

 

Related articles

সিনেমা দেখে খুনের ছক! স্ত্রীকে পুড়িয়ে নদীতে ছাই ফেলে থানায় অভিযোগ স্বামীর

সিনেমা দেখেই পরিকল্পনা! ‘দৃশ্যম’ দেখে অপরাধের ছক কষেছিলেন পুনের (Pune) বাসিন্দা সমীর যাদব। ৩৮ বছরের স্ত্রী অঞ্জলি যাদব...

১ ডিসেম্বর থেকে নয়া হারে আবগারি শুল্ক কার্যকর! রাজ্যে কত হচ্ছে সুরার দাম

শীতের শুরুতে মৌতাতের পরিকল্পনা করলে, সেই আনন্দে কিছুটা ধাক্কা। কারণ পশ্চিমবঙ্গে (West Bengal) বাড়ছে সব ধরনের মদের  দাম...

অচলায়তন ভেঙে মুক্ত চিন্তাভাবনার অঙ্গন হবে বাংলা: রাখি-রিয়াকে শুভেচ্ছা তরুণদের আইকন অভিষেকের

তিনি যুব সমাজের আইকন। তৃণমূলের (TMC) সেনাপতি অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে (Abhishek Banerjee) ঘিরে সব সময়ই তরুণ প্রজন্মের জনজোয়ার। আর...

পাঁচবারের কাউন্সিলর, তবু নাম উড়ে গেল ভোটার তালিকা থেকে! চাঞ্চল্য খড়দহে

শেষবার এসআইআর হয়েছিল ২০০২ সালে। সেই তালিকায় তাঁর নাম যে ছিল, তার প্রমাণ, সেবার তিনি কাউন্সিলর (councilor) নির্বাচিত...
Exit mobile version