আমেরিকা সফরে আছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তার সঙ্গে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বৈঠকে উঠে এল বাংলাদেশ প্রসঙ্গ। ট্রাম্প জানিয়েছেন, বাংলাদেশ নিয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার ভার মোদির উপর ছেড়ে দিয়েছেন। এই খবর সামনে আসতেই চাপে ইউনূস সরকার।

ইউনূস প্রাক্তন মার্কিন বিদেশ সচিব হিলারি ক্লিনটনের ঘনিষ্ঠ। অন্যদিকে, হিলারির সঙ্গে ট্রাম্পের সম্পর্ক একেবারেই ভাল নয়। শুধু ট্রাম্প নন, সদ্য নিয়োগ পাওয়া মার্কিন জাতীয় গোয়েন্দা অধিকর্তা হিন্দু মার্কিনী তুলসী গ্যাবার্ডের সঙ্গে মোদির আলোচনাতেও এসেছে বাংলাদেশ প্রসঙ্গ।

বৃহস্পতিবার ট্রাম্প-মোদির বৈঠকের কিছুক্ষণ আগে বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ইউনূসকে ফোন করেন ট্রাম্পের বন্ধু ইলন মাস্ক।

ক’দিন আগে মার্কিন ধনকুবের জর্জ সোরসের পুত্র ঢাকায় ঝটিকা সফরে গিয়ে দেখা করেছিলেন ইউনূসের সঙ্গে। সোরসের সংস্থা বিভিন্ন দেশে গণতন্ত্র বিকাশের নামে অর্থ সহায়তা দিয়ে অস্থিরতা তৈরি করে বলে অভিযোগ।
এরই পাশাপাশি, আমেরিকা থেকে সবচেয়ে বেশি পরিমাণে তেল এবং প্রাকৃতিক গ্যাস পাবে ভারত। এই মর্মে চুক্তি সই করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এই চুক্তির ফলে ভারতে তেল এবং গ্যাসের দাম কমতে পারে। উন্নতি হতে পারে ধুঁকতে থাকা শেয়ার বাজারেও।


প্রতিরক্ষা খাতেও বড়সড় সিদ্ধান্ত নিয়েছে দুই দেশ। ট্রাম্প বলেন, “ভারতে আরও বিপুল পরিমাণ অস্ত্র বিক্রি করবে আমেরিকা। এফ-৩৫ স্টেলথ ফাইটার জেটও ভারতকে দেওয়ার চেষ্টা করছি আমরা।”

–

–

–

–

–

–

–