জেলার নেতারা লক্ষ্যমাত্রা রেখেছিল ২০ হাজার চা-শ্রমিকের জমায়েত হবে। রবিবার ছুটির দিনটিকে বেছে নিয়েছিল তারা। কিন্তু বিরোধী দলনেতার সভায় তার দশ শতাংশ চা-শ্রমিকও দেখা গেল না সুভাষিণী চা-বাগানের ফুটবল মাঠে।
প্রসঙ্গত, একমাস আগে জানুয়ারির ২৩ তারিখ এই মাঠেই সরকারি পরিষেবা প্রদান অনুষ্ঠানে এসেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেদিন এই মাঠে তিলধারণের জায়গা ছিল না। আজ চিত্রটা সম্পূর্ণ উল্টো। জেলার মানুষ, বিশেষ করে চা-বাগানের ভোটাররা যে বিজেপি থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে তা মাদারিহাট উপনির্বাচনেই বোঝা গিয়েছিল। আর আজকের সভার উপস্থিতি সেটাই পরিষ্কার করে দিল। আগামী বছর বিধানসভা নির্বাচন, যার আগে বিজেপির এই দৈন্যদশা ফলাফলের পূর্বাভাস দিয়ে দিল। জেলায় পাঁচটি আসন যে তৃণমূলের ঝুলিতে এবার আসবে তা নিয়ে আর সন্দেহই রইল না।
আরও পড়ুন- চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে জয়! টিম ইন্ডিয়াকে শুভেচ্ছা মুখ্যমন্ত্রীর
_
_
_
_
_
_
_
_