এপিক কার্ড নিয়ে মমতার অভিযোগের মান্যতা দিল নির্বাচন কমিশন।আপনার ভোটার আইডিতে যদি নাম, ঠিকানা, জন্ম তারিখ, স্বামী বা বাবার নামের সাথে কোনও অসঙ্গতি থাকে তবে তা সংশোধন করা প্রয়োজন।নিশ্চিত করুন যে আপনার ভোটার আইডিতে থাকা সমস্ত তথ্য সঠিক।নতুন ভোটার আইডির জন্য আবেদন করার প্রক্রিয়ার মতো, সংশোধনের প্রক্রিয়াটি অনলাইন এবং অফলাইন উভয় মোডেই করা যাবে।

দেশের নির্বাচন পরিকাঠামোকে আরও শক্ত ও মজবুত করার লক্ষ্যে সব রাজনৈতিক দলের থেকে পরামর্শ চাইল জাতীয় নির্বাচন কমিশন। ৩০ এপ্রিলের মধ্যে দিতে হবে এই প্রস্তাব। সব রাজনৈতিক দলের শীর্ষ নেতৃত্বের সঙ্গে আলাদা করে আলোচনায় বসতে চাইছে কমিশন। ভুয়ো এপিক নিয়ে দীর্ঘ দিন ধরেই নানা অভিযোগ রয়েছে রাজনৈতিক দলগুলি। সেই সমস্যা সমাধান করার আশ্বাস দিয়েছে জাতীয় নির্বাচন কমিশন।

সব রাজনৈতিক দলগুলির প্রবীণ নেতা বা শীর্ষ স্তরের নেতাদের নিয়ে সময় সুযোগমতো বৈঠকও করতে চায় নির্বাচন কমিশন।রাজনৈতিক দলগুলির সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখার কথা জানানো হয়েছে। ওই বৈঠক থেকে যে যে প্রস্তাব মিলবে, তা বিবেচনা করে অন্তর্ভুক্তি করা হবে।

একই এপিক নম্বরে একাধিক ব্যক্তির ভোটার কার্ড রয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। খোদ রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নথি ধরে ধরে দেখিয়েছিলেন একই এপিক নম্বরে বাংলার এক ব্যক্তির ভোটার কার্ড যেমন হয়েছে, তেমনই রয়েছে হরিয়ানা বা গুজরাটের কোনও ব্যক্তির ভোটার কার্ড। তার পর থেকেই বিষয়টি নিয়ে আক্রমণ শানিয়েছে তৃণমূল। এর পরেই জাতীয় নির্বাচন কমিশন নড়েচড়ে বসে। ভোটার কার্ড সংক্রান্ত যাবতীয় সমস্যার সমাধান করা হবে বলে জানানো হয়।


–

–

–

–

–

–

–

–
–