Tuesday, November 25, 2025

এবার বাপুজি কেকের দাম এক টাকা বাড়ল

Date:

Share post:

পাড়ার মুদিখানার দোকান থেকে চায়ের দোকান সর্বত্রই দেদার বিক্রি হয় বাপুজি কেক। টিফিন কেক নামেও এই কেকের পরিচিতি। একটা সময় মাত্র ২ টাকার বিনিময়ে পাওয়া যেত বাপুজি কেক। কিন্তু এখন দাম বাড়তে বাড়তে, এবার তা কিনতে হবে ৮ টাকায়। আগে দাম ছিল ৭ টাকা। মূল্যবৃদ্ধির কারণে এবার আরও দাম বাড়ান হল।কেক প্রস্তুতকারী সংস্থার জানিয়েছে, মূল্যবৃদ্ধির কারণে বাপুজি কেকের দাম এক টাকা করে বাড়ানো হয়েছে।সংস্থার তরফ থেকে বলা হয়েছে, কাঁচামালের মূল্যবৃদ্ধির কারণে দাম বাড়ানো হল। আরও বলা হয়েছে, গুণগত মানের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখেই কেকের দাম মাত্র এক টাকা করে বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

স্কুল পড়ুয়া থেকে শুরু করে কলেজ পড়ুয়া সকলেরই প্রিয় বাপুজি কেক। অফিসযাত্রী বা সেলসম্যান এমনকি মুটেমজদুরদের জন্যও সস্তায় দুর্দান্ত খাবার বাপুজি কেক। ১৯৭৩ সাল থেকেই তৈরি হচ্ছে বাপুজি কেক। সেই থেকেই সাধারণ মানুষের খিদে মিটিয়ে আসছে বাপুজি কেক। কিন্তু এবার ধীরে ধীরে দাম বাড়ছে প্রিয় বাপুজি কেকের।একটা সময় কলকাতা-সহ রাজ্যে ব্রান্ডের কেক খুবই কমই পাওয়া যেত। হাতে গোনা কিছু কেক প্রস্তুতকারক সংস্থা ছিল, যেগুলির বিক্রি কলকাতা ও শহরতলির মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল। কিন্তু সেই সময় থেকেই রাজ্যের প্রত্যন্ত এলাকা এমনকি গ্রামেগঞ্জেও পৌঁছে গিয়েছিল বাপুজি কেক। প্রথম থেকেই বাবুজি কেকের চাহিদা ছিল তুঙ্গে।সেই ধারা এখনও প্রায় অব্যাহত রয়েছে।

 

spot_img

Related articles

ঘূর্ণিঝড়ের সম্ভাবনা মাঝেই রাজ্যে কমল উষ্ণতার পারদ 

দক্ষিণ আন্দামান সাগরে তৈরি গভীর নিম্নচাপের ঘূর্ণিঝড়ে (SENYAAR Cyclone) পরিণত হওয়ার সম্ভাবনা জোরালো হচ্ছে। অভিমুখ অন্ধ্রপ্রদেশ উপকূল। তার...

এসআইআরের প্রতিবাদে আজ ঠাকুরনগরে পদযাত্রা-সভা মুখ্যমন্ত্রীর 

অপরিকল্পিতভাবে চালু করা নির্বাচন কমিশনের (ECI) স্পেশাল ইনটেনসিভ রিভিশনের (SIR) আতঙ্কে রাজ্যে বাড়ছে মৃত্যু, প্রতিবাদে সরব হচ্ছেন সাধারণ...

ইথিওপিয়ায় জেগে উঠল দশ হাজার বছরের ঘুমন্ত আগ্নেয়গিরি! ব্যাহত আরবগামী একাধিক উড়ান

বিরল ঐতিহাসিক ঘটনার সাক্ষী ইথিওপিয়া। প্রায় দশ হাজার বছর ধরে ঘুমিয়ে থাকা ‘হেলি গুব্বি’ আগ্নেয়গিরি জেগে উঠল হঠাৎ(Ethiopia...

নিয়ম ভেঙে পরীক্ষা নিলে শো-কজ! সাসপেনশনও হতে পারে প্রধান শিক্ষকদের, কড়া নির্দেশ পর্ষদের 

এসআইআর সংক্রান্ত কাজের জন্য বহু স্কুলে শিক্ষক পাঠানো হচ্ছে। ফলে ক্লাসরুমের পড়াশোনা ব্যাহত হচ্ছে, সময়মতো সিলেবাস শেষ করাও...